কমিটির রিপোর্টে প্রথম বর্ষের বাংলা বিভাগের ওই পড়ুয়া মানসিকভাবে বিধ্বস্ত ছিল বলেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে তাঁর এই পরিণতিতে কারা যুক্ত ছিল, তা এখনও চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। তার জন্য এখনও জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
এ দিকে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় ডিন অফ স্টুডেন্টসকেই দায়ী করল ছাত্রসংগঠন। বুধবার রাতভর ঘেরাও করা হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন অফ স্টুডেন্টকে। তাঁর পদত্যাগের দাবি করেছে পড়ুয়াদের একাংশ। বুধবার বিকেল ৩টে থেকে ঘেরাও করা হয় ডিনকে। ঘেরাওয়ের জেরে বৃহস্পতিবারও উত্তপ্ত ছিল যাদবপুর।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অমাবস্যার ভরা কোটালে দিঘায় তীব্র জলোচ্ছ্বাস, দানবীয় ঢেউ আছড়ে পড়ছে গার্ডওয়ালে, দেখুন ভিডিও
অন্যদিকে, যাদবপুর-কাণ্ডে ডিন অফ স্টুডেন্টসের থেকে নথি চেয়েছে পুলিশ। বুধবার তলব পেয়েও গরহাজির ছিলেন তিনি। তবে আজ দুপুর সোয়া তিন’টে নাগাদ লালবাজারে হাজিরা দেন তিনি। তিনঘণ্টা টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর সন্ধ্যা ছ’টা নাগাদ লালবাজার থেকে বেরিয়ে যান। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু বুধবারই লালবাজারে হাজিরা দেন।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়