আরও পড়ুনঃ রাত দশটা বাজলেই বন্ধ শহরের এই ফ্লাইওভার, জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল হাইকোর্টে!
তিনি অবশ্য এদিন বলেন “কোর্টের অর্ডার বা সরকারের নির্দেশ নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। কোন উপাচার্যেরই ছ’মাসের বেশি থাকার মেয়াদ নেই। ফলে আইন অনুযায়ী সব উপাচার্যেরই পদত্যাগ করা উচিত। কিন্তু কেউ যদি পদত্যাগ না করেন তাহলে বুদ্ধদেব সাউ বা বাদ যাবে কেন? তবে আমার মনে হয় নৈতিকভাবে তিনি কাজটি ঠিকই করেছেন। কারণ যেভাবে মধ্যরাতে অর্ডারটি বেরিয়েছিল সেটি আইন পরিপন্থী।” মঙ্গলবারই রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তনকে বেআইনি সমাবর্তন বলে দাবি করেছেন। শুধু তাই নয় উপাচার্যকে কেন বহিষ্কার করেছেন সে সম্পর্কেও তিনি তাঁর জায়গা স্পষ্ট করেছিলেন। তিনি আইন মানেন নি বলেই তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন রাজ্যপাল।
advertisement
অন্যদিকে উপাচার্য হিসেবে বুদ্ধদেব সাউ কাজ চালিয়ে যেতে পারেন নাকি তা নিয়ে রেজিস্ট্রার কে চিঠি দিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক সংগঠন। অন্যদিকে রাজ্যপাল আইনি পথে যাওয়ার ইঙ্গিতও দিয়ে রেখেছেন। তবে রাজ্যপালকে নিয়ে অবশ্য এদিন কোন মন্তব্য করেননি শিক্ষামন্ত্রী। অন্যদিকে ইউজিসির নির্দেশিকা মানা হবে না বলেও এদিন জানিয়ে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। রাজ্য সরকার তাঁর নিজের মতই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সিলেবাস তৈরি করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়