আরও পড়ুন Crime News: রাতের অন্ধকারে সেগুন কাঠ পাচার চক্র পর্দা ফাঁস করল কাস্টমস আধিকারিকরা
এই পদ্ধতিতে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ এবং সাইন্টিফিক উইং-এর বিশেষজ্ঞরা ফ্রেম বাই ফ্রেম মিলিয়ে দেখবেন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা সন্দেহভোজনের৷ সঙ্গে তার হাঁটার ধরন, তার চলাফেরা এবং প্রত্যেকটা স্টেপ অর্থাৎ প্রত্যেকটা পদক্ষেপ আর ধরনও মিলিয়ে দেখা হবে। কলকাতা পুলিশ এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এই প্রথম ব্যবহার করছে। এটাও এক ধরনের পুনঃনির্মাণ।
advertisement
সরকারি আইনজীবী এদিন জেল হেফাজতে জেরার আবেদন জানান। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে। সরকারি আইনজীবী দাবি করেন হাফিজুলের নামে রাজস্থানে একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলার সূত্রে রাজস্থান পুলিশ তার হাসববাবাদের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। অন্য রাজ্যেও হাফিজুলের বিরুদ্ধে অপরাধ রয়েছে কিনা, তার তদন্তও করা হচ্ছে। ধৃত হাফিজুলকে ১অগাস্ট পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আলিপুর আদালত।
কালীঘাটে কিছু দিন আগে এক ব্যক্তি মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দিকে চলে যায়। এতো নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও কিভাবে সম্ভব হল? তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। পুলিশ গ্রেফতার করে হাফিজুলকে। তদন্তে উঠে আসে ওই ব্যক্তি রড নিয়ে গিয়েছিল। এমনকি কয়েকবার সে রেইকি করেছিল। পুলিশ সূত্রে খবর, হাফিজুল মোল্লা ৭-৮ বার রেইকি করেছিল মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি এলাকায় । তার কাছ থেকে ১১ টি সিম কার্ড উদ্ধার করে পুলিশ। বাচ্চাদের কোল্ড ড্রিঙ্ক ও চকলেট খাইয়ে তথ্য সংগ্রহ করে অভিযুক্ত৷ ছবিও তোলে এলাকার৷ পুলিশকে জানায় অভিযুক্ত পুজোর আগে বাংলাদেশ যায়। বাংলাদেশ সহ একাধিক রাজ্যে যোগাযোগের খবর পায় সিট। দুর্গাপুজোর বিসর্জনের সময় নদী পেরিয়ে বাংলাদেশ যায়। সেই ঘটনায় সোমবার আলিপুর আদালতে তাকে ফের পেশ করা হয়।