এই ট্রেন কলকাতা স্টেশন থেকে ছাড়বে শনিবার, মঙ্গলবার ও বুধবার। সাইরাং থেকে এই ট্রেন ছাড়বে সোমবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার।নবনির্মিত নসিপুর রেল ব্রিজ দিয়ে যাবে এই ট্রেন। ট্রেন থামবে নৈহাটি, কৃষ্ণনগর সিটি, বহরমপুর কোর্ট, মুর্শিদাবাদ, আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, নিউ ফারাক্কা, মালদা টাউন, কিষাণগঞ্জ, নিউ জলপাইগুড়ি, নিউ কোচবিহার, তুফানগঞ্জ, গোলকগঞ্জ, গৌরিপুর, বিলাসিপাড়া, অভয়াপুরী, গোয়ালপাড়া টাউন, কামাক্ষ্যা, গুয়াহাটি, হোজাই, নিউ হাফলং, বদরপুর, হাইলাকান্দি, ভৈরবী।
advertisement
ক্যাটারিং সার্ভিস দেওয়া হবে অর্থাৎ খাবার নেওয়া হবে মালদা টাউন, নিউ জলপাইগুড়ি ও গুয়াহাটি থেকে। ট্রেনে জল ভরা হবে মালদা টাউন, নিউ জলপাইগুড়ি, নিউ কোচবিহার, গুয়াহাটি ও বদরপুরে। ২২ কোচের এই ট্রেন চলাচল শুরু হয়ে যেতে পারে দুর্গাপুজোর আগেই। যাত্রী নিরাপত্তার কথা ভেবে এল এইচ বি কোচ চালানো হবে।
আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর এই রেল পথের যাত্রীবাহী পরিষেবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় এই রেল পরিকাঠামো প্রস্তুত করা হয়েছে। একাধিক সেতু ও সুড়ঙ্গর মধ্যে দিয়ে ছুটবে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন।এই রেল পথের গুরুত্ব শুধু যাত্রী পরিবহণ করে নয়। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও এই রেল পথের অসীম গুরুত্ব আছে। সব মিলিয়ে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে ভৈরবী-সাইরাং রেল প্রকল্প।