এই স্টেশনগুলি হল আগরতলা, গুয়াহাটি, রঙিয়া, তিনসুকিয়া, নাহরলাগুন, নিউ জলপাইগুড়ি, নিউ কোচবিহার এবং কাটিহার। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে কাটিহারে মাননীয় বিধায়ক তারকিশোর প্রসাদ ও মাননীয় এমএলসি শ্রী অশোক আগরওয়াল এবং নিউ জলপাইগুড়িতে মাননীয় বিধায়ক ড. শংকর ঘোষ ও শ্রীমতি শিখা চট্টোপাধ্যায় সংশ্লিষ্ট স্টেশনগুলিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: বাড়ি বাড়ি অভিষেকের চিঠি! কী লেখা আছে চিঠিতে? শাহী সভার আগেই তোলপাড়!
advertisement
২০০৮ সালে মুম্বইয়ে উগ্রপন্থী আক্রমণে শহিদদের স্মরণ করে এবং শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানটির ১০৭ তম পর্ব শুরু করেন। ভাষণ প্রসঙ্গে তিনি ‘সংবিধান দিবস’-এর অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন এবং সংবিধানের যে সমস্ত সংশোধনের মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা হয়েছে, সেগুলির উপর আলোকপাত করেন।
আরও পড়ুন: সাফল্যের শীর্ষে তাঁরা…! বিশ্বের ‘ধনী’ ব্যক্তিরা কে কত ঘণ্টা ঘুমান? উত্তর শুনলে চমকে যাবেন!
‘স্বচ্ছ ভারত মিশন’ সম্পর্কে তিনি উল্লেখ করে এর বৃহৎ সাফল্যের জন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানান এবং একই ধরনের থিম ‘লোকাল ফর ভোকাল’-কেও গ্রহণ করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। কারণ রাজস্ব উৎপাদনের জন্য শুধুমাত্র উৎসবের সময়েই নয় বরং তার পাশাপাশি আসন্ন বিয়ের সময়েও এই সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলে। এর পাশাপাশি তিনি ‘ডিজিটাল পেমেন্ট’-এর নতুন ধারার বিবর্তন সম্পর্কেও আলোচনা করেন এবং একে বিস্তৃত পরিসরে বাস্তবায়ন করার জন্য জনগণকে উৎসাহিত করেন। এছাড়াও তিনি বুদ্ধিমত্তা, ধারণা ও উদ্ভাবনকে নিজেদের মূল পরিচয় হিসেবে গ্রহণ করার জন্য যুব প্রজন্মকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন এটি দেশকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে শীর্ষস্থানে নিয়ে যেতে এবং বুদ্ধিমত্তায় সমৃদ্ধ হয়ে উঠতে দিক নির্দেশ করবে, যা দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে এবং নতুন সুযোগের নতুন পথ খুলে দিবে।
‘মন কি বাত’ হল সামাজিক যুদ্ধের ঘোষণা এবং দেশের আমজনতার সংগৃহীত প্রচেষ্টার একটি মঞ্চ। সমাজের কাজে নিজের কণ্ঠস্বর নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছেন এবং রেলওয়ে এই অনুষ্ঠান লাইভ সম্প্রচার করার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর মহৎ এই প্রচেষ্টার অংশীদার হয়েছে। যদিও বিরোধীদের অভিযোগ, এর মাধ্যমে কার্যত রাজনৈতিক প্রচার হচ্ছে।