এই স্টেশনে এফএসএসএআই-এর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নির্দেশনাগুলির যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম এবং এই মর্যাদা অর্জন করা উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের এটি সপ্তম রেলওয়ে স্টেশন। এই সার্টিফিকেটটি ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ থেকে ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের জন্য প্রদান করা হয়েছে।এছাড়াও, যাত্রীদের সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার দেওয়া নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ভবিষ্যতে আরও স্টেশনকে এফএসএসএআই-এর দ্বারা ‘ইট রাইট স্টেশন’-এর স্বীকৃতি অর্জনের জন্য গ্রহণ করার পরিকল্পনা করেছে এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টাও চালানো হচ্ছে।
advertisement
এর আগে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুয়াহাটি, হরিশ্চন্দ্রপুর, লামডিং, রঙিয়া, মরিয়নি ও সামসী রেলওয়ে স্টেশনকে এফএসএসএআই-এর দ্বারা ‘ইট রাইট স্টেশন’-এর সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছিল।এখানে উল্লেখযোগ্য যে গুণমানসম্মত খাদ্য সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা রেলওয়ে স্টেশনগুলিকে এফএসএসএআই-এর দ্বারা ‘ইট রাইট স্টেশন’ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। যাত্রীদের সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার দেওয়ার ক্ষেত্রে যে রেল স্টেশনগুলি মান নির্ধারণ করে তাদের এফএসএসএআই এই সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে। এফএসএসএআই-এর তালিকাভুক্ত থার্ড-পার্টি অডিট এজেন্সির সিদ্ধান্ত মর্মে এই স্টেশনগুলিকে প্রমাণপত্র দেওয়া হয়ে।
আরও পড়ুন: কোথায় শীত! নতুন বছরের প্রথমদিনই তোলপাড় বৃষ্টি? ঘূর্ণাবর্তের কী প্রভাব জানুন
প্রত্যেক ভারতীয়র জন্য সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই খাবার নিশ্চিত করতে দেশের খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের লক্ষ্যে এফএসএসএআই-এর এক বৃহৎমাপের প্রচেষ্টা ‘ইট রাইট ইন্ডিয়া’ অভিযানের একটি অংশ এই সার্টিফিকেট।উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানিয়েছেন, এখন প্রতিটি স্টেশনেই খাবারের মান যাচাই করা হচ্ছে৷ তার মাপকাঠিতে এই সার্টিফিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।