কাউন্টার থেকে তাদের প্রাপ্তি স্বীকার করে রশিদ দিতে হবে। প্রতিটি অভিযোগে তদন্ত করে জানাতে হবে অভিযোগকারীকে। মুখ্য সচিবের নির্দেশ জেলার জেলাশাসকদের। নিচু তলায় গ্রিভেন্স রিড্রেসাল সিস্টেমে যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের এগুলো জানাতে হবে। অভিযোগগুলি তদন্ত করে নিষ্পত্তি করার ব্যাপারে যেন অগ্রাধিকার দেওয়া হয় সেই বিষয়ে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে। জেলাশাসকদের বুধবার এই নির্দেশই দিয়েছেন মুখ্যসচিব।
advertisement
আরও পড়ুন: লটারিতে কোটি টাকা জিতেও চাপে অনুব্রত, সিবিআই দফতরে এলেন বোলপুরের লটারি ব্যবসায়ী
আরও পড়ুন: দিল্লির ইডি দফতরে সুকন্যা, সায়গলের সামনে বসিয়ে চলছে জিজ্ঞাসাবাদ
১ নভেম্বর থেকে রাজ্যে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার৷ রাজ্যব্যাপী এই পরিষেবা চালু হয়েছে৷ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে রাজ্যের সকলকে এই পরিষেবা দেওয়ার কাজ করতে হবে, এই নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন৷ রাজ্য সরকার মোট ২৭টি পরিষেবা দেবে রাজ্য সরকার৷ নতুন দু’টি পরিষেবা বেড়ে যাওয়ার কারণে এই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৭৷ আগামী ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই পরিষেবা দেওয়ার কাজ চলবে৷ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সব আবেদনপত্রের নিষ্পত্তি করতে বলেও নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য৷
নবান্নের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছে খাদ্য সাথী, স্বাস্থ্য সাথী,জাতিগত শংসাপত্র, শিক্ষাশ্রী, তপশিলি বন্ধু, জয় জোহার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, মানবিক, কৃষক বন্ধু, ঐক্যশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডার, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংকিং সংক্রান্ত তথ্য, আঁধার সংক্রান্ত তথ্য, জমির মিউটেশন সংক্রান্ত তথ্য, বিনামূল্য সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, প্রতিবন্ধীদের শংসাপত্র সংক্রান্ত আবেদন, মৎস্যজীবী ক্রেডিট কার্ড, কৃষি ও প্রাণী সম্পদ দফতরের কিষান ক্রেডিট কার্ড, ওয়েবার ক্রেডিট কার্ড, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর গুলির ক্রেডিট লিংক, কৃষির পরিকাঠামো সংক্রান্ত তথ্য, মৎস্যজীবীদের রেজিস্ট্রেশন-এর মতো পরিষেবাগুলি দুয়ারে সরকারের শিবির থেকে মিলবে৷