তাঁর ট্যুইটে বিজয়বর্গীয় বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জনসভাগুলোতে সামাজিক দূরত্বের জন্য বিশেষ মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। আগামী দিনে সেভাবেই দল সভা সমাবেশের আয়োজন করবে কার্যত ট্যুইটবার্তায় এই ইঙ্গিতই দিলেন বিজয়বর্গীয়।
advertisement
প্রসঙ্গত করোনার দাপটের মধ্যেই রাজ্যে আগামী ২৪ এপ্রিল জনসভা রয়েছে মোদির। ঐদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খাস 'তালুক' ভবানীপুর ছাড়াও আরও ৩ সভা করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। বিজেপি সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। সূত্রের খবর, সেদিনই বাংলার ভোটপ্রচারে ইতি টানবেন মোদী। তবে পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যখন করোনাভাইরাসের কামড় অব্যাহত, তখন মোদীর চার জনসভা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। জানা গিয়েছে ভবানীপুর ছাড়াও মালদহ, মুর্শিদাবাদ এবং বোলপুরে সভা করার কথা মোদির। প্রাথমিকভাবে অবশ্য ঠিক ছিল, ২১ এপ্রিল থেকে ২৪ এপ্রিলের মধ্যে চারটি জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু সেই পরিকল্পনা পালটে একদিনেই চার জনসভা করার কথা বিজেপি সূত্রে শোনা যাচ্ছে।
যদিও করোনার বাড়বাড়ন্তর মধ্যে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। ইতিমধ্যেই বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে খোদ সুপ্রিমো জানিয়ে দিয়েছেন তিনি কলকাতায় আর কোনও সভা করবেন না। বড় জনসভায় 'না' বামেদেরও ঘোষণা। এই অবস্থায় মোদির চার জনসভা ঘিরে প্রশ্ন উঠছে। যদিও বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের দাবি, সব জনসভায় সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে চলা হবে। করোনা বিধি মেনেই সুরক্ষার আয়োজন করা হয়েছে।
