মঙ্গলবার বিকেল চারটে নাগাদ উত্তর পঞ্চান্ন গ্রামের,পুরি গলিতে নজিবুল সেখ নামে এক যুবক তড়িদাহত হয়। ওই যুবক হাই টেনশন লাইনের পাশেই একটি বহু তলে জলের পাইপ সারানোর কাজ করছিল।সেই সময় সে তড়িতাদহ হয়। স্থানীয়রা তাকে কোনভাবে ওখান থেকে মুক্ত করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায়। এলাকায় গেলে দেখা গেল,যেখানে হাইটেনশন লাইনের নিচে ঘরবাড়ি করা নিষেধ।সেখানে হাইটেনশন লাইনের নিচে দোতালা, তিনতলা বাড়ি তৈরি হয়েছে। এমনকি পাশে আরও উঁচু বাড়ি রয়েছে।উত্তর পঞ্চান্ন গ্রামে এমনও রয়েছে,বাড়ির ছাদ থেকে কিছুটা দূর দিয়ে গেছে হাই টেনশন লাইন।
advertisement
আরও পড়ুন – করোনার ভয় ভুলে গিয়েছেন, এবার নতুন আতঙ্কের নাম Disease X, অতিমারী আটকাতে জোরকদমে চলছে ভ্যাকসিনের খোঁজ
প্রশ্ন ,ওখানে প্রমোটিং কিংবা বিল্ডিং কিভাবে তৈরি হল? এখন এলাকার মানুষও পুলিশের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছে। ইসমাইল শেখের বক্তব্য,বাড়ি তৈরি হলে মানুষ কিনবেই। তিনি আরও দাবি করেন, ওপর দিয়ে হাই টেনশনের তার আরও উঁচু করে দিতে হবে। নইলে অন্য কোন ব্যবস্থা করতে হবে বিদ্যুৎ সংস্থাকে।অবশ্য অন্যান্যরাও একই দাবি করে। কোনও সময় ঘুড়ি ওড়াতে গিয়ে কিম্বা বিল্ডিং এর রিপেয়ারিং এর কাজ করতে গিয়ে তড়িদাহত হয়ে কেউ না কেউ মারা যাচ্ছে। কেউ বা মৃত্যু প্রায় হচ্ছে।
তবে প্রোমোটার চক্র যেভাবে আইন না মেনে কাজ করছে ।সেটা ওই এলাকায় গেলেই বোঝা যায়।তবে এলাকার মানুষের দাবি সিইএসসিকে অনেকবার ওই তার সম্পর্কে বলে, কোন লাভ হয়নি। তবে স্থানীয় মানুষদের অভিযোগ,পুলিশ অবৈধ নির্মাণ জেনেও প্রোমোটারের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখেই চলে। যার ফলে অবৈধ নির্মাণ দিনের পর দিন চলছে।
SHANKU SANTRA