যদিও এই ঘটনা নিয়ে দ্বৈত মত তৈরি হয়েছে। নির্যাতিতার বাবা বলছেন কিছুই হয়নি। মেয়ের সাতে এমন ঘটনা ঘটেইনি। তবে হরিদেবপুর থানা এই ঘটনার তদন্ত করছে। অভিযুক্তকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত পুলিশি হেফাজত নেওয়া হয়েছে আদালতের নির্দেশ মতো৷
পাঁচটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। অথচ নির্যাতিতার বাবার এই মন্তব্যে বিপাকে পুলিশ৷ পুলিশের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছুই জানান হয়নি। তবে এই ধর্ষণের ঘটনাকে সামনে রেখে রাজ্যের বিরোধী দলগুলির পদক্ষেপ শুরু হয়েছে।
advertisement
১.) দুপুর ২ টো ৩০ মিনিটে All India MSS ও AIDSO এর পক্ষ থেকে হরিদেবপুর থানায় মিছিল করে ডেপুটেশন দিতে আসেন বেশ কিছু জন। মিছিল থানার সামনে এসে সোজা ঢুকে যায় থানার ভিতর। তড়িঘড়ি তাদের বাইরে বের করে দেয় পুলিশ। তবে থানার সামনে দাঁড়িয়ে তারা তাদের কর্মসূচী চালান। দিলেন ডেপুটেশন। AIMSS এর রাজ্য সম্পাদক অনন্যা নাইয়া পুলিশকে উদ্দেশ্যে করে বলেন ‘পুলিশ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ’।
২.) বিবেল ৪ টে ৩০ নাগাদ জোকা ব্রিজ থেকে মিছিল করে আই আই এম পৌঁছয় এফ আই (SFI) ও ডি ওয়াই এফ আই (DYFI) এর বেশ কিছু কর্মী সমর্থকেরা। ইন্সটিটিউটের সামনে গেলে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। পুলিশকে তারা বলেন, তারা ভিতরে গিয়ে কর্তৃৃপক্ষকে ডেপুটেশন দিতে চান। কিন্তু পুলিশ তাদের ভিতরে যেতে দেওয়ার অনুমতি দেয়নি। পরে কলেজের কিছুটা দূরেই দাঁড়িয়ে তারা তাদের বক্তব্য রাখে এবং কর্মসূচী শেষ করেন।
৩.) পরে বাংলা পক্ষ কলেজের সামনে এসে তাদের বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। অভিযুক্ত কর্ণাটকের বাসিন্দা হওয়ার কারণে অবাঙালি প্রসঙ্গ তুলে পথে নামে বাংলা পক্ষ।