ভ্যাটের অপারেটরকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন,এর পিছনে বড় মাথা রয়েছে। সব ট্যাংরাতে যায়। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আশপাশে বস্তিগুলোতে এই গ্লাভস ধোয়া মোছার কাজ চলে।অভিযোগ, এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে হাসপাতালের ওয়ার্ড বয়েরা। হাসপাতালের ব্যবহৃত বর্জ্য সোজা ভ্যাটে ফেলার নিয়ম। কিন্তু ওই ব্যবহৃত প্যাকেট গুলো ওখানেই দিয়ে যায় তারা। পথ চলতি মানুষেরা ওখান দিয়েই দিনের পর দিন যায়।সবাই বিরক্ত ওই চক্রের কাজ নিয়ে। এখনও প্যানডেমিক পরিস্থিতি চলছে।তারমধ্যে হাসপাতাল থেকে করোনা রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু ফুটপাতের ওপর পড়ে রয়েছে। সংক্রমণ ছড়ানোর প্রবল সম্ভাবনা। এই ব্যবহৃত গ্লাভস ও সিরিঞ্জ পরিষ্কার করে যদি অসাধু ভাবে বাজারে আবার ফিরে আসে, তাহলে বড়ো বিপদ। এই বিষয়ে হাসপাতাল সুপারকে জানালে,তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডেপুটি সুপার ও সিকিউরিটি ইনচার্জকে নিয়ে এসে দেখে ,পুলিশকে ডেকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। পুলিশ ওই দেবাশীষকে বউবাজার থানাতে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নিয়ে গিয়েছে ৷ মালপত্র বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।
advertisement