-২০০৯ সালে বিজেপি পেয়েছিল চার শতাংশের কাছাকাছি ভোট
-২০১৪ সালে একলাফে তা বেড়ে হয় প্রায় পঁচিশ শতাংশ
তৃণমূলের সঙ্গে ব্যবধান অনেকটা হলেও সে বার দু' নম্বরে উঠে আসে বিজেপি৷মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিধানসভা কেন্দ্রেই তারা পিছনে ফেলে দেয় তৃণমূলকে। ২০১৪'র লোকসভা ভোটের নিরিখে ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ১৮৫ ভোটে এগিয়ে এক নম্বরে ছিল বিজেপি৷ ২০১৫ সালে কলকাতা পুরসভা ভোটে, এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এলাকায় তিনটি ওয়ার্ডেও জেতে তারা। এ সব পরিসংখ্যানকে অবশ্য এবার গুরুত্বই দিচ্ছে না তৃণমূল। তাদের কাছে, কলকাতা দক্ষিণই সবচেয়ে নিরাপদ আসন। জয়ের দাবি না করলেও সিপিএমের বিশ্বাস, এবার তাদের রক্তক্ষরণ তো থামবেই। শক্তিও বাড়বে।
advertisement
বিজেপির প্রার্থী চন্দ্র বসু নেতাজির পরিবারের সদস্য। অভিযোগ, গেরুয়া শিবিরের সৈনিক হলেও এ রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে কোথায় যেন তাঁর দূরত্ব রয়ে গিয়েছে। বিজেপির তেমন কোনও হেভিওয়েট নেতাকে তাঁর হয়ে প্রচারেও দেখা যায়নি। তবুও আশাবাদী চন্দ্র বসু। তাঁর মুখে নমো নমো।
কংগ্রেসের অবশ্য দাবি, এবার বিজেপি নয়, তৃণমূলের সঙ্গে মূল লড়াই কংগ্রেস ও সিপিএমের। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি কী করে জিতেছিল? ভোটের দফা যত এগিয়েছে ততই মানুষ বুঝতে পেরেছে বিজেপির অনেকটাই ঢক্কানিনাদ। আসল লড়াই তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএম ও কংগ্রেসের।