TRENDING:

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে বেশি সুদের হার নেওয়ার কথা কেন বলা হচ্ছে? নবান্নের প্রশ্নের মুখে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক

Last Updated:

Student Credit Card: শুক্রবার মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে যে সরকারি স্কিম গুলির পরিষেবা দেওয়া হয় তা নিয়ে বৈঠকে বসা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন ব্যাংকের প্রতিনিধিরাও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা : স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে অতিরিক্ত সুদের হার নেওয়া হচ্ছে? শুক্রবার মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে চলাকালীন এমনটাই প্রশ্নের মুখে পড়েন বিভিন্ন ব্যাঙ্কের আধিকারিকরা। রাজ্যের সঙ্গে চুক্তি মোতাবেক স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লোন মেটানোর জন্য ৪ শতাংশ সুদের হারে টাকা দিতে হবে। শুক্রবারের বৈঠকে স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়, যখন স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লোনের টাকা দেওয়া হচ্ছে তখন বলে দেওয়া হচ্ছে ৯ শতাংশ সুদের হারে টাকা পরিশোধ করতে হবে। এই ধরনের নির্দেশ কেন উল্লেখ করা হচ্ছে ব্যাঙ্কগুলির তরফে তা নিয়ে আধিকারিকরা প্রশ্নের মুখে পড়েন  বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।
বৈঠকে উপস্থিত থেকে মুখ্যসচিব অবশ্য স্পষ্ট নির্দেশ দেন যাতে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়
বৈঠকে উপস্থিত থেকে মুখ্যসচিব অবশ্য স্পষ্ট নির্দেশ দেন যাতে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়
advertisement

বৈঠকে উপস্থিত থেকে মুখ্যসচিব অবশ্য স্পষ্ট নির্দেশ দেন যাতে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ছাত্র ছাত্রীদের লোন দেওয়ার গতিও মন্থরভাবে চলছে বলেও স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকরা উল্লেখ করেন শুক্রবারের বৈঠকে। ৩১  ডিসেম্বরের মধ্যে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে যত সংখ্যক অনুমোদনের অপেক্ষার রয়েছে ব্যাঙ্কগুলির কাছে, তা শেষ করার নির্দেশও মুখ্যসচিব দেন  বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।

advertisement

এখনও পর্যন্ত ৩৭ হাজার পড়ুয়াকে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ৪১ হাজার আবেদন এখনও ব্যাঙ্কগুলির অনুমোদনের অপেক্ষায়। শুক্রবারের বৈঠকে তা দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দেন খোদ মুখ্যসচিব। অন্যদিকে ব্যাঙ্কগুলির মাধ্যমে  সরকারি স্কিমের একাধিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। সেই স্কিমগুলি নিয়েই রিভিউ বা পর্যালোচনা বৈঠকও শুক্রবার করেন রাজ্যের মুখ্যসচিব। ওই বৈঠকেই সরকারি স্কিমগুলিতে ব্যাঙ্কগুলি কেন পরিষেবা দিতে দেরি করছে তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন খোদ মুখ্যসচিব। ব্যাঙ্কের মাধ্যমে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড,মৎস্যজীবী ক্রেডিট কার্ড, আর্টিসান ক্রেডিট কার্ড-সহ একাধিক প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়। কিন্তু ব্যাঙ্কগুলি এই স্কিমের অনুমোদন দেরিতে কেন করছে তা নিয়ে মুখ্যসচিবের প্রশ্নের মুখে পড়ে একাধিক ব্যাঙ্ক।

advertisement

আরও পড়ুন :  শুভেন্দুর বাড়ির কাছেই আজ অভিষেকের সভা, কাঁথিতে নিরাপত্তা তুঙ্গে

পাশাপাশি মৎস্যজীবী ক্রেডিট কার্ড নিয়েও এদিনের বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যসচিব। ব্যাঙ্কগুলি মৎস্যজীবী ক্রেডিট কার্ডের পরিষেবা দেওয়ার জন্য অনুমোদন দিতে কেন এত সময় লাগাচ্ছে? বৈঠকে খোদ মুখ্যসচিব এই প্রশ্ন তোলেন ব্যাঙ্কগুলির উদ্দেশ্যে। তবে শুধু স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড নয়, রাজ্য সরকারের যে স্কিমগুলি এখনও ব্যাঙ্কগুলির অনুমোদনের অপেক্ষায় পড়ে রয়েছে তা ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় এ দিনের বৈঠকে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।

advertisement

আরও পড়ুন :  আলোকিত ঐতিহ্য, কলকাতার হেরিটেজ ওয়ান ভবনগুলিতে এ বার সারা বছরই 'দীপাবলি'

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

উত্তরবঙ্গের একটি ব্যাঙ্ক নিয়ে এদিনের বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যসচিব। ওই ব্যাঙ্কের মাধ্যমে পরিষেবা পেতে কেন এত দেরি হচ্ছে তা নিয়ে এদিনের বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। যদিও এ দিনের বৈঠকে পরিষেবাগুলি যাতে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হয় সেই বিষয়েও  নির্দেশ দেন মুখ্যসচিব, নবান্ন সূত্রে খবর।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে বেশি সুদের হার নেওয়ার কথা কেন বলা হচ্ছে? নবান্নের প্রশ্নের মুখে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল