আরও নির্দেশ গিয়েছে, হেলমেট ব্যবহার করতে হবে টহলদারির সময়। কোথাও কোন অশান্তির ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে নবান্নের কন্ট্রোলরুমে জানাতে হবে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। হনুমান জয়ন্তীর প্রতিটি মিছিলের সঙ্গে থানার আইসি বা উচ্চ পর্যায়ের পুলিশের আধিকারিকদের থাকতে হবে। বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপারদের ফের বৈঠকে নির্দেশ ডিজি, এডিজি আইন শৃঙ্খলার।
advertisement
আরও পড়ুন: ভিড়ের মধ্যে থেকে আওয়াজ, 'এই চোর'! আসলে তিনি তৃণমূল বিধায়ক! তারপর যা ঘটল...
হাইকোর্টের নির্দেশমতো কোনো রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সেই কারণে আধা সেনা নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই মতো এদিন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারের অফিসে এসে পৌঁছালো আধা সেনা জওয়ানরা। এখান থেকেই তারা উত্তেজনাপ্রবণ এলাকাগুলিতে টহলদারি করবে।
আরও পড়ুন: বালিতে হঠাৎ লোকাল ট্রেনে লকেট! তারপর যা ঘটল, ভাবতেই পারবেন না, যাত্রীরা বললেন...
নবান্ন থেকে জারি হওয়া নির্দেশেও বলা হয়েছে, হনুমান জয়ন্তীর কোনও মিছিল হলে তা ভিডিওগ্রাফি করতে হবে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের ৫ ও ৬ নম্বর প্যারাগ্রাফ মানতে হবে। মিছিল করতে আসা প্রত্যেকের আই-ডি কার্ড চেক করতে হবে। জেলাশাসক, পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠকে এমনই নির্দেশ দেন মুখ্যসচিব।
অন্য দিকে, মিটিং মিছিল ঘিরে বিভিন্ন সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা জনিত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে পুলিশ। ভাঙচুর হয়েছে সরকারি সম্পত্তি। এই পরিস্থিতিতে মিটিং মিছিল নিয়ে রাজ্য জুড়ে নয়া নিয়ম। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থার দেখানো পথে মিটিং মিছিল নিয়ে নতুন গাইড লাইন কলকাতা পুলিশের।