বিধানসভার অধ্যক্ষ বাবুলকে একটা গ্রিভ্যান্স সেল তৈরির পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘‘বেড়াতে গিয়ে পর্যটকদের অনেক সময় হেনস্থার শিকার হতে হয়। অনেক মধ্যবিত্তের আর্থিক ক্ষমতা নেই। তাঁরাও বেড়াতে যান। মুখ্যমন্ত্রী চান না তাঁরা কোনওভাবে হেনস্থার শিকার হোন। তাই অভিযোগ জানানোর জন্য একটা গ্রিভ্যান্স সেল রাখা দরকার।’’ মন্ত্রীর উদ্দেশে অধ্যক্ষ বলেন, ‘‘সবাই তো আর বাবুলের অ্যাক্সেস পায় না।’’ বাবুল পাল্টা বলেন, ‘‘পর্যটন দফতরের ওয়েবসাইটে প্রচুর ই-মেল পাই। টিডিসিএলের গ্রিভ্যান্স রয়েছে।’’
advertisement
অন্যদিকে পর্যটকদের একাংশ এখন হোটেলের বদলে হোম স্টেতে থাকছেন। তবে একাংশ অযথা টাকা চাইছেন তা নিয়ে অনেক অভিযোগ আছে। এই বিষয়ে পর্যটনমন্ত্রী বলেন, ‘‘রাজ্যে স্বীকৃত ২,২৪৭টি হোম স্টে রয়েছে। যারা সরকারি সহায়তা নিয়ে হোম স্টে করছে তাঁদের একটা নিয়ম মানতে হবে। হোমস্টের বাইরে সরকারের লোগোযুক্ত বোর্ড লাগাতে হবে। হোম স্টের নাম অপব্যবহার হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাই কোথায় কতগুলো হোমস্টে চলছে, জেলা ধরে ধরে তার তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।’’
আরও পড়ুন: এবার এক ট্রেনেই কলকাতা থেকে সিকিমে! সফল টানেল খনন সেবক-রংপো রেল প্রকল্পে, কবে থেকে যাত্রা শুরু
এবার সরকার স্বীকৃত হোমস্টেগুলোকে চিহ্নিত করতে তার সামনে সরকারের নতুন লোগোযুক্ত বোর্ড ঝোলাবে রাজ্য। যাতে পর্যটকদের প্রকৃত হোম স্টে খুঁজে পেতে সুবিধা হয়। অধ্যক্ষ মন্ত্রীকে পর্যটন সংক্রান্ত একটা তথ্যচিত্রও তৈরি করতে বলেন। জানান, বিধানসভার সব অডিটোরিয়ামে দেখালে বিধায়করা অবগত হবেন। সচেতনতা গড়ে উঠবে বলেও অনেকে অভিহিত করেন।