এই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমেই টাকার অবৈধ লেনদেন করা হত বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। ক্রিপ্টোকারেন্সিতেও টাকা বিনিয়োগ করা হত। অ্যাকাউন্টগুলির নথিপত্র যাচাই করেই এই বিপুল অর্থের খোঁজ পেয়েছে পুলিশ। গত ১০ সেপ্টেম্বর একটি মোবাইল গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগের তদন্তে নেমে গার্ডেনরিচের শাহি আস্তাবল গলি, পার্ক স্ট্রিট, মোমিনপুরের বন্দর এলাকা, নিউটাউন-সহ শহরের ছ'টি জায়গায় অভিযান শুরু করেছিল ইডি।
advertisement
আরও পড়ুন: করোনায় ঘরবন্দি মানুষকে ঠকাতে জমজমাট টোপ, লকডাউনেই কোটি কোটি কামিয়েছে গার্ডেনরিচের আমির!
এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও আমির খানের বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছে। গার্ডেনরিচে আমির খানের বাড়ির খাটের তলা থেকে প্রায় ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল ইডি। পার্থ-অর্পিতা কাণ্ডের পর ফের ঘর থেকে বান্ডিল বান্ডিল টাকা উদ্ধারের ঘটনায় চমকে উঠেছিলেন রাজ্যবাসী। যদিও সেই সময় আমিরকে জালে ধরতে পারেননি তদন্তকারীরা।
আরও পড়ুন: 'টাকা তৃণমূলেরই, দেখুন এবার কী হয়', গার্ডেনরিচ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু! আরও বড় ইঙ্গিত
গত ২৩ সেপ্টেম্বর উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ থেকে আমির খানকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। কলকাতা বা এই রাজ্য ছাড়াও মধ্য প্রাচ্য ও বাংলাদেশের বহু যুবক ও তরুণের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা আমির খান ও তার সহযোগীরা প্রতারণা করেছে বলে অভিযোগ। আমিরকে জিজ্ঞাসাবাদের ফলে ধীরে ধীরে খুলছে এই মামলার জট।