অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রীদের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠি প্রসঙ্গে...
মুখ্যমন্ত্রী অনেকদিন ধরেই একথা বলেছেন। বিজেপি আমাদের ভারতবর্ষে স্ট্রাকচারকে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেটাকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবাইকে যারা ভারতকে ভালবাসি, আমাদের এককাট্টা হয়ে লড়াই করা উচিত। দলের থেকে বড় হচ্ছে দেশ, দেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব, দেশের ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক আবহওয়াকে নষ্ট করছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে সমর্থন করি ,সবাই মিলে একসঙ্গে লড়াই করলে বিজেপিকে আমরা সরাতে পারব।
advertisement
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইডির তলব
চমকে ধমকে আমাদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে। আমাকেও ডেকেছিল গিয়েছিল, গ্রেফতারও করেছিল। আমরা যেহেতু বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করি, অমিত শাহ ও নরেন্দ্র মোদির স্বৈরাতান্ত্রিক বিরুদ্ধে লড়াই করি, আমাদেরকে তাই চমকাচ্ছে, ইডির ভয় দেখিয়ে ভাবছে আমরা পায়ে ধরব, আমরা পায়ে ধরব না।
মতুয়াদের মেলায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখবেন নরেন্দ্র মোদি
বিজেপি তো চেষ্টা করছে মতুয়াদের টানতে, কিন্তু ওরা পারবে না, মতুয়াদের জন্য বিজেপি কিছু করেনি, কারও জন্যই বিজেপি কিছু করেনি, বিজেপি যতই চেষ্টা করুক ওদের এখানে কোন অস্তিত্ব নেই।
হাইকোর্ট অনুব্রত মণ্ডলের রক্ষাকবচ দিল না
এটা কোর্টের বিষয়। আমি কিছু বলব না, আমরা লড়াই করব বিজেপির বিরুদ্ধে , ভয় করব না, তাতে যা হয় হবে, মৃত্যু হলে হাসিমুখে বরণ করব, সেদিন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা ভয় পেলে স্বাধীন ভারত দেখতে পেতাম না, তাই স্বাধীন ভারতে যে অন্যায় হচ্ছে তার অবসান ঘটাব।
বিজেপি সাংসদদের ডেকে পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে কোন লাভ হবে না। যারা প্রধানমন্ত্রী মিটিং-এ যাবেন তারা আর ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে ফিরে আসবেন না।
রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন বিজেপি বিধায়করা
শুভেন্দু অধিকারীর এখন আর দরকার নেই, তার অবসর নেওয়া উচিত। শুভেন্দু অধিকারী কাজ রাজ্যপাল করছে, রাজভবন থেকে বেরিয়ে বিজেপির পার্টি অফিসে এসে বসলে ভালো হয়।
আরও পড়ুন: কোন পথে বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়াই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠিতে পড়ল শোরগোল
পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি
উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের পর এটা মোদির রিটার্ন গিফট, অমিত মালব্যকে বলুন আগে জিএসটির টাকাটা ফেরত দিতে।
বাসন্তি বোমা বিস্ফোরণ
এত বড় বাংলায় সাঁইবাড়ি, নেতাই নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুর সব হয়েছে, সরকার কি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? তাহলে তো সরকার ভগবান হয়ে যাবে, ক্রিমিনাল থাকবে কিন্তু তাকে ধরে নিয়ে কোর্টে সামনে রেখে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিলে আর কেউ এই অন্যায় করবে না , এটাই আইন। এটাই আমাদের সরকার করছে।
আরও পড়ুন: বগটুই কাণ্ডের মাঝেই প্রবল বিপদে অনুব্রত মণ্ডল, হাইকোর্টে বড় ধাক্কা! কী ঘটল?
নারী নিরাপত্তা
বাংলায় নারী নিরাপত্তা যথেষ্ট আছে, হাথরাসের মতো আমরা মানুষকে পুড়িয়ে দিইনা, যারা দোষী তাদের আদালত শাস্তি দেবে।
ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন
গুন্ডামি করে মানুষের মন পাওয়া যায় না। গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলবে, পুলিশ আছে ব্যবস্থা করবে, বনধ ব্যর্থ। এখন আর বাংলার মানুষ বনধের রাস্তায় যাচ্ছে না, এই ধরনের কাজ করছে বলে কমিউনিস্ট পার্টি উঠে যাচ্ছে।
বালিগঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর উপর হামলার অভিযোগ
উনি মিডিয়ার নজর কাড়তে চাইছে, তৃণমূল কেন করবে এসব? বালিগঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সেন্ট্রাল ফোর্স ঘেরা বালিগঞ্জে তৃণমূল রেকর্ড ভোটে জিতবে।