আরও পড়ুনঃ ঐশ্বর্য নন, জয়া-অমিতাভের বাড়ির এই বৌমাই সকলের চোখের মণি! সুন্দরী অভিনেত্রীর ঝুলিতে একগাদা হিট
সকাল ৪ টে ৮ মিনিটে শিয়ালদহ স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে নৈহাটি যাওয়ার জন্য তৈরি ছিল আপ নৈহাটি লোকাল। হঠাৎ, প্রথম কামরার মাথার ওপর থাকা বৈদ্যুতিক প্যান্টোগ্রাফ থেকে আগুনের স্ফুলিঙ্গ দেখা যায়। ধোঁয়া বেরোতে শুরু করে। সঙ্গে সঙ্গে প্যান্টোগ্রাফের সঙ্গে ওভার হেডের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। হইহই করে ওঠেন উপস্থিত রেলকর্মীরা। বিপদ এড়াতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় সঙ্গে সঙ্গেই। এরপর ট্রেনটিকে নিয়ে যাওয়া হয় কারশেডে। ওই লাইনে বিকল্প একটি ই এম ইউ রেক ৪ টে ১৩ মিনিটে দেওয়া হয়। ৪ টে ১৯ মিনিটে সকালের প্রথম নৈহাটি লোকাল গন্তব্যে রওনা দেয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ছিঃ! বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাবালিকার সঙ্গে যা করলেন কাকা…!
সৌভাগ্যের বিষয়, কামরায় কোনও যাত্রী ছিলেন না। তাই বড়সড় বিপদ এড়ানো সম্ভব হয়। এরপর ট্রেনটিকে নিয়ে যাওয়া হয় কারশেডে। বিকল্প EMU রেক আনার পর, ৪টে ১৯ মিনিটে রওনা দেয় সকালের প্রথম নৈহাটি লোকাল। প্রতিদিনের মতোই সেই লোকালে ছিলেন নিত্যযাত্রীরা। ভোর হতে না হতেই এমন ঘটনায় আতঙ্ক ছড়ায় যাত্রীদের মধ্যে। গত দুবছর ধরে বেড়েই চলেছে রেলদুর্ঘটনা। উঠছে রেলের যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন।