TRENDING:

৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা

Last Updated:

বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বাজারে শনিবার ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২৪টি দমকল ইঞ্জিন চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। দাহ্য সামগ্রী ও পুরোনো এলাকার সংকীর্ণ রাস্তার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ল্যাডার মোতায়েন করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক্যাল ফায়ার হলেও ফরেন্সিক পরীক্ষার পরেই উৎস স্পষ্ট হবে। দমকলের মতে, অডিট ও চেকিং নিয়মিত হলেও সচেতনতার অভাবেই এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।

advertisement
বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর দোকান ও গুদামে শনিবার ভোরে লাগা আগুন চার ঘণ্টার প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল। মোট ২৪টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয়। দাহ্য বৈদ্যুতিক সামগ্রী মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের একাধিক দোকান ও এলাকায়। পুরোনো এলাকার সংকীর্ণ রাস্তা এবং উপর দিয়ে ঝুলে থাকা বিদ্যুতের তারের কারণে ল্যাডার ব্যবহার করাও সম্ভব হয়নি, ফলে দমকল কর্মীদের বেগ পেতে হয়।
বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন দোকানে আগুন, দমকলের অভিযান
বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন দোকানে আগুন, দমকলের অভিযান
advertisement

প্রাথমিক অনুমান, আগুন ইলেকট্রিক্যাল শর্ট সার্কিট থেকেই শুরু হয়েছে। তবে দমকল জানিয়েছে, ফরেন্সিক পরীক্ষা শেষেই আগুনের উৎস নিশ্চিতভাবে জানা যাবে।

বিহারে বিজেপির জয়ের নেপথ্যে রয়েছে বড় পরিকল্পনা! জুন মাস থেকে সবটা জেনে নিন

বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে গুদামে বীভৎস আগুন! ছড়িয়ে পড়েছে চতুর্দিকে! নেভানোর চেষ্টায় দমকলের ২০টি ইঞ্জিন

advertisement

বড়বাজারের এজরা স্ট্রিটে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর দোকানে আগুন। আশপাশে বেশ কিছুটা এলাকা আগুন ছড়িয়ে পড়েছে বলেই জানা গিয়েছে। শনিবার ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। অগ্নিনির্বাপণ দফতরের শীর্ষ কর্তারা জানান, পুরোনো বাজার এলাকা হওয়ায় নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি বরাবরই বেশি থাকে এবং এই বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া জরুরি। তাঁদের বক্তব্য, ফায়ার অডিট এবং চেকিং নিয়মিত করা হলেও সচেতনতার অভাব থেকেই এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে। আগুন যাতে আবার কোথাও ছড়িয়ে না পড়ে, সেই কারণে পকেট ফায়ার খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শিশুবাড়ির তেজপাতা যাচ্ছে মুম্বই! বিদেশের বাজারও অদূরে নয়
আরও দেখুন

স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, আগুনের পেছনে চক্রান্ত থাকতে পারে। পাশের দোকানের কর্মী মহম্মদ ইফতেকার জানান, সুরেশ কুমার ডাগা নামে এক দোকানমালিক দীর্ঘদিন ধরেই তাঁদের দোকান ছেড়ে দেওয়ার জন্য হুমকি দিতেন। তাঁর অভিযোগ, ‘‘ওই ব্যক্তি বারবার বলত দোকান ছেড়ে না দিলে আগুন লাগিয়ে দেবে। আমরা এফআইআর করব।’’

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
৪ ঘণ্টার চেষ্টায় ২৪টি দমকলের ইঞ্জিন মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হল! অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল