বুধবার এই বিল্ডিংয়ে তিন তলার অর্পিতা ফ্ল্যাট সিল করে ইডি। আর পাশের ব্লক 5 থেকে ২৭কোটি ৯০লক্ষ টাকা, কয়েক কোটি টাকার সোনার গয়না, দলিল, নথি উদ্ধার করেছে। ফলে ক্লাব টাউনে ইডি এলেই এখন আশপাশের বাসিন্দারা একেবারে পাখির চোখের মত দৃষ্টি রাখছেন। অর্পিতা সঙ্গে অসীম সরকার বা এই ব্যাঙ্ক আধিকারিকের কোনও যোগ রয়েছে কী? এতো টাকা রাখার জন্য কোনও সুযোগ সুবিধা নিয়েছিল ব্যাঙ্কের কর্মী থেকে? অর্পিতার সঙ্গে এদের যোগাযোগ কীভাবে? এসব প্রশ্ন জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি আধিকারিকরা।
advertisement
ঘণ্টা তিনেক পর ইডি আধিকারিকরা বেরিয়ে যান।শুভজিৎ মন্ডল জানান, "ইডি আধিকারিকরা আসেন। যা জানতে চেয়েছিলেন, জানিয়েছি। আমার ভাড়ার কাগজ নথি, কেওয়াইসি ডকুমেন্টস নিয়েছেন। এই বিষয়ে আমি আর কিছু বলব না।"
ইডি আধিকারিকরা বৃহস্পতিবার চিনার পার্ক, বেলঘরিয়া সহ মত তিন চারটি জায়গায় তল্লাশি করে। অর্পিতা ইডি জেরায় চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন। ইডি সূত্রে খবর, তিনি জানান কোটি কোটি টাকা তাঁর নয়। এই টাকা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর কর্মীরা ফ্ল্যাটে এসে রাখতেন। ওই ঘরে অর্পিতার প্রবেশ নিষেধ ছিল। তবে ফ্ল্যাটে বা বাড়িতে কোটি কোটি টাকা আছে তা তিনি জানতেন না। তাই পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে মুখোমুখি জেরা করতে চান ইডি আধিকারিকরা।
