মামলায় জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী রৈবত বন্দোপাধ্যায় তাঁর সওয়ালে বলেন, “লোকালয়ে ঢুকে পড়া হাতিকে পুনরায় জঙ্গলে ছাড়ার পথে ক্রেনে করে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণেই মৃত্যু হয় হাতিটির। নৃশংস পূনর্বাসনের পদ্ধতিই হাতি মৃত্যুর কারণ। পশুদের অধিকার সুরক্ষিত করতে আদালতের হস্তক্ষেপের ভীষণ প্রয়োজন। না হলে তামাশার স্বীকার হয়ে আরও হাতির মৃত্যু হবে। হুলা পার্টির ব্যাবহার, মশালের ব্যাবহার একেবারেই অবৈজ্ঞানিক।”
advertisement
আরও পড়ুন: টলোমলো পায়ে মাতাল হয়ে মণ্ডপে হাজির বর, ১০ মিনিটে ‘সব’ শেষ…! এ কী করলেন কনের মা…!
একইসঙ্গে শুনানিতে জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী আরও বলেন, “বাঘ লুকিয়ে থাকে। তাকে দেখার জন্য, ধরার জন্য ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করা হচ্ছে। জিনাতকে ধরার জন্য বিপুল আয়োজন করা হয়। আর হাতি চোখের সামনে দেখা যায়। অবিলম্বে তাদের সংরক্ষণের জন্য আদালতের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন।”
আরও পড়ুন: কোন ‘ফলে’ সবচেয়ে বেশি ‘ক্যালসিয়াম’ থাকে বলুন তো…? চমকে দেবে এই ‘নাম’, শিওর!
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে ঝাড়গ্রামে অন্তঃসত্ত্বা হাতির মৃত্যুর ঘটনায় ময়নাতদন্তের রিপোর্ট তলব করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট ৷ কিন্তু রাজ্যের দেওয়া সেই রিপোর্টে সন্তুষ্ট নয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।