এ দিন সকাল আটটা নাগাদ ওই ট্রেনিং সেন্টারের সামনে পৌঁছে যান ইডি আধিকারিকরা৷ যদিও চাবি না পেয়ে প্রথমে অফিসে ঢুকতে পারেননি তাঁরা৷ বাড়ির মালিকের কাছেও চাবি ছিল না৷ শেষ পর্যন্ত একজন চাবিওয়ালাকে ডেকে নিয়ে এসে শাটারের তালা ভেঙে অফিসের ভিতরে ঢোকেন তাঁরা৷ অফিসের ভিতরে ঢুকে বিভিন্ন নথি খতিয়ে দেখে বাজেয়াপ্তও করেন ইডি কর্তারা৷ বেশ কয়েকটি ফর্ম, ছবি, স্ট্যাম্প সহ কিছু জিনিস উদ্ধার করেছেন ইডি কর্তারা৷ অফিসের ভিতরে থাকা আলমারিতে থাকা ফাইল খুলেও দেখেন তাঁরা৷
advertisement
আরও পড়ুন: আমেরিকায় অভিষেকের চোখে জটিল অস্ত্রোপচার, ট্যুইট করে বিরোধীদের নিশানা কুণালের
ইডি সূত্রে খবর, মানিক ভট্টাচার্যকে জেরা করেই এই অফিসের খোঁজ মিলেছে৷ যে অযোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পেয়েছিল, তাদের নিয়োগ সংক্রান্ত লেনদেন এই অফিসেই হয়ে থাকতে পারে সন্দেহ ইডি কর্তাদের৷ নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তৎপরতা শুরু হতেই কেন এই অফিস বন্ধ করে দেওয়া হল, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে৷
তল্লাশির পর সম্ভবত অফিস সিল করে দেবে ইডি৷ কে বা কারা এই অফিস ভাড়া নিয়ে চালাচ্ছিলেন, তার খোঁজ চালাচ্ছেন ইডি কর্তারা৷ বাড়ির মালিক জানিয়েছেন, পাঁচ মাস ধরে ভাডা়ও পাননি তিনি৷ অফিসে থাকা সিসিটিভি-র ফুটেজও উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন ইডি কর্তারা৷