এই সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকে কি কোনও প্রভাবশালীর সঙ্গে লেনেদেন রয়েছে? খতিয়ে দেখছে ইডি। সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নির্দেশে তৈরি তিন সেল কোম্পানিতে টাকা ঢুকেছে কিনা তাও দেখা হচ্ছে।
রেশন বণ্টন দুর্নীতির তদন্তে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অভিযানে নামে ইডি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেকের দুটি বাড়ি সহ একাধিক জায়গায় শুরু হয় তল্লাশি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক যেহেতু এর আগে খাদ্য দফতরের দায়িত্বে ছিলেন, তাই তাঁর নাম এই দুর্নীতির তদন্তে উঠে আসে। গতকাল সকালে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর সল্টলেকের বিসি ২৪৫ নম্বর বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি৷ খাদ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান, আয়ের উৎস সংক্রান্ত যাবতীয় নথি খতিয়ে দেখেন ইডি কর্তারা৷ রাতের দিকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান নিয়ে আসা হয়৷ তখন থেকেই খাদ্যমন্ত্রীকে ইডি হেফাজতে নিেত পারে বলে জল্পনা ছড়াতে থাকে৷
advertisement
শেষ পর্যন্ত শুক্রবার ভোর রাত ৩.২০ মিনিট নাগাদ বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নিয়ে তাঁর সল্টলেকের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন ইডি-র আধিকারিকরা৷ সেখান থেকে সোজা বনমন্ত্রীকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে নিয়ে যাওয়া হয়৷ বাড়ি থেকে বেরনোর সময় বনমন্ত্রী শুধু বলেন, ‘গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হলাম।’ সিজিও কমপ্লেক্সে ঢোকার মুখেও একই কথা শোনা যায় তৃণমূলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতার মুখে৷ বিজেপি-কেও নিশানা করেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী৷ জ্যোতিপ্রিয় বলেন, ‘বিজেপি খুব ভাল কাজ করেছে।’
বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি৷ রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়৷ বৃহস্পতিবার দিনভর তল্লাশির পর শুক্রবার ভোররাতে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে তাঁর সল্টলেকের বাড়ি থেকে বের করে সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে যান ইডি কর্তারা৷
রেশন বণ্টন দুর্নীতির তদন্তে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অভিযানে নামে ইডি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেকের দুটি বাড়ি সহ একাধিক জায়গায় শুরু হয় তল্লাশি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক যেহেতু এর আগে খাদ্য দফতরের দায়িত্বে ছিলেন, তাই তাঁর নাম এই দুর্নীতির তদন্তে উঠে আসে। গতকাল সকালে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর সল্টলেকের বিসি ২৪৫ নম্বর বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি৷ খাদ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান, আয়ের উৎস সংক্রান্ত যাবতীয় নথি খতিয়ে দেখেন ইডি কর্তারা৷ রাতের দিকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান নিয়ে আসা হয়৷ তখন থেকেই খাদ্যমন্ত্রীকে ইডি হেফাজতে নিেত পারে বলে জল্পনা ছড়াতে থাকে৷ পরে সেটাই সত্য়ি হয়।