ইডির দাবি, জীবনকৃষ্ণ জেরায় জানিয়েছেন তিনি জমি কেনার জন্য ওই টাকা দিয়েছিলেন। ওই টাকা দিয়ে জমি কেনা বা জমির জন্য অগ্রিম দিয়েছেন তার সপক্ষে কোনও নথি বা ডিড দেখাতে পারেননি।জীবনকৃষ্ণের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে ওই চাকরি প্রার্থীর নামে থাকা বেসরকারি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে ৫ লক্ষ টাকা ট্রান্সফার হয়েছিল, সেই ডিটেলস হাতে পেয়েছে ইডি। এমনকী ওই চাকরিপ্রার্থীর বয়ান থেকেও সেই তথ্য পাওয়া গিয়েছে।
advertisement
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষকতার চাকরির জন্য এক রেট, নবম-দশমের জন্য টাকার অঙ্ক কিছুটা কম৷ আবার স্কুলে গ্রুপ সি, গ্রুপ ডির চাকরির জন্য রেট আলাদা৷ চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃ্ষ্ণ সাহা টাকা তোলার ক্ষেত্রে আলাদ আলাদা রেট বেঁধে দিয়েছিলেন বলেই দাবি ইডি কর্তাদের৷ এজেন্টদের মাধ্যমেই তৃণমূল বিধায়ক এই বিপুল পরিমাণ টাকা তুলতেন বলেও দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দাদের৷