এরপর তিনি যেতে পারেন দক্ষিণের ৯৫ পল্লি, যোধপুর পার্ক, বাবুবাগান, সেলিমপুর পল্লির পুজো উদ্বোধনে। এখনও পর্যন্ত ঠিক আছে ৯৫ পল্লি থেকে ভার্চুয়ালি তিনি নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজো উদ্বোধন করতে পারেন। সেখান থেকে মুখ্যমন্ত্রী যাবেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের পুজো চেতলা অগ্রণীতে। প্রতি বছরই এই পুজোর উদ্বোধনের সঙ্গে মায়ের চোখ আঁকেন মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
এই চেতলার পুজো মণ্ডপ থেকেই ভার্চুয়ালি জেলার বেশ কিছু পুজো উদ্বোধনের কথা রয়েছে তাঁর। গত কয়েক বছর ধরেই এই ভাবেই রাজ্যের একাধিক পুজোর উদ্বোধন করেছেন তিনি। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। শনিবার বিকেল থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর টানা চারদিনের পুজো উদ্বোধন যাত্রা। একের পর এক শহরের নামজাদা মণ্ডপে প্রদীপ জ্বালিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা করবেন তিনি।
বিকেলে হাতিবাগান সর্বজনীন, টালা প্রত্যয় ও শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্বোধনের মধ্যে দিয়েই রাজ্যে শুরু হচ্ছে এ বছরের শারদোৎসব। নজরকাড়া আলোকসজ্জা ও থিমের জন্য প্রতি বছর শ্রীভূমির আলাদা খ্যাতি রয়েছে । এই উদ্বোধন ঘিরেই জমে উঠবে শহরের পুজোর আবহ।
আবহাওয়া দফতর ইতিমধ্যেই জানিয়েছে, মহালয়ার দিনে মেঘলা আকাশের পাশাপাশি দুপুরের পর থেকে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করে দেওয়ার ফলে দর্শনার্থীরা আগেভাগেই ঠাকুর দেখা শুরু করতে পারবেন । আর দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে পুলিশ এবার চালু করছে বিশেষ হেল্পলাইন নম্বর, যা কার্যকর থাকবে পঞ্চমী থেকে দশমী পর্যন্ত।