দেবাশীষ কুমার জানান, ঠাকুর বিসর্জনের ম্যানেজমেন্টটা অনেকটা কঠিন। বিসর্জন করবার সময় আগে নানা সমস্যা তৈরি হত। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে পুরসভার ও কলকাতা পুলিশের উদ্যোগে বিসর্জন ব্যবস্থা হওয়ার ফলে ,আর সমস্যা হয় না। তিনি বলেন, নদীতে ফুল ভাসানো নিষিদ্ধ। তার জন্য ঘাটের পাশেই ভ্যাট থাকছে ।সেই ভ্যাটে ফুল ফেলতে হবে। অন্যদিকে ক্রেনের ব্যবস্থা রয়েছে। সেই ক্রেনের মাধ্যমে ঠাকুর নদীতে ভাসান হবে। ঠাকুর জলে পড়ার পরেই ,সেই ঠাকুর তুলে নিয়ে আসা হবে ডাঙায়। যাতে কোন প্রকারে নদীর জল দূষিত না হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: নলকূপ থেকে উঠছে বিষাক্ত জল! পানীয় জলের চরম সমস্যা পাথরপ্রতিমায়!
অন্যদিকে এবার পুজোয় বৃষ্টি এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই নিয়ে তিনি বলেন পুরসভা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করবার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। সারা বছর যেভাবে পুরসভার জল নিকাশি থেকে আরম্ভ করে কনজারভেন্সির কাজ চলে। পুজোর সময় তার থেকে একটু বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে। যেকোনো ধরনের সমস্যায় মোকাবিলার জন্য পৌরসভা তৈরি। দেবাশীষ কুমার দই ঘাট থেকে জাজেশ ঘাট, তারপর বাজেকদমতলা ইত্যাদি ঘাট গুলি ঘুরে দেখেন এবং পুরসভার আধিকারিকদের কাছ থেকে খোঁজ নেন প্রস্তুতির বিষয়ে।তিনি জানান বিসর্জন নিয়ে প্রস্তুত পুরসভা।এবার ঘাট গুলির পাশে কোনভাবে কোনো অবাঞ্ছিত কিছু না রাখার পরামর্শ দেন দেবাশীষ কুমার।
SHANKU SANTRA