বেলা বাড়তেই অটো, বাস ও অন্য যানবাহনের ভিড় বাড়ে। অটো স্ট্যান্ড থাকায় বাড়তি চাপ রয়েছে রাস্তার উপর। মেট্রো এবং রেল স্টেশন থেকে প্রায় সবসময়ই লোক এসে অটো ধরেন৷ তাতে রাস্তার পারাপারের সমস্যা হয়। নিয়ম না মেনেই পর্যাপ্ত ট্রাফিকের অভাবে চোখ এড়িয়ে ভুল টার্নিং করেন টোটো এবং অটো চালকেরা।
পথ চলতি মানুষ, স্কুলের পথে ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের চরম অসুবিধে হয় এর ফলে। পথ চলতি মানুষের অভিযোগ, একদিকে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ না থাকা ও অন্যদিকে সিগন্যালিং ব্যবস্থা না থাকায় চলতে অসুবিধে হয়। যে কোনও মুহূর্তেই ঘটে যেতে পারে চরম দুর্ঘটনা। ফুটপাতের মধ্যে সারি দিয়ে সাজান স্ট্রিট ফুডের দোকান। যাতায়াতের সমস্যা যেমন রয়েছে তেমনই ট্রাফিক ব্যবস্থার বেহাল দশায় রোজ প্রাণের ঝুঁকি নিয়েই করতে হচ্ছে চলাফেরা।
advertisement
আরও পড়ুনSikkim Teesta News: ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরবঙ্গ ও সিকিমে শুরু বন্যা নিয়ন্ত্রণের প্রস্তুতি
উৎসবের দিনগুলোতে রাস্তার উপর বাড়তি চাপ বাড়লে টোটো চালকরা লাঠি হাতে ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা পালন করেন! এছাড়াও দু-পাশ দিয়ে রাস্তা থাকায় এবং ট্রাফিক ব্যবস্থা না থাকায় যে কোনও সময় যে দুর্ঘটনা ঘটে যায় এমনই জনাচ্ছেন এক পথচালক।
এছাড়াও সন্ধের দিকে মাঝে মাঝে সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়েও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যায়। তবুও দীর্ঘদিনের এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এলাকার মানুষ প্রশাসনকে জানালেও প্রশাসন কোনও ভূমিকা নেয়নি বলেই ক্ষোভ উগড়ে দিলেন স্থানিয়রা। কবে হাল ফিরবে ট্রাফিক ব্যবস্থার সেদিকেই তাকেই দমদমবাসী।