TRENDING:

স্মার্ট কার্ড নয় কাগজই ভরসা লাইসেন্স হিসেবে   

Last Updated:

এখন করোনা পরিস্থিতির জেরে প্রতিদিনের আবেদনকারীর সংখ্যা ১০০ মধ্যে বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: রাস্তায় বেড়েছে দু'চাকার সংখ্যা। বাসে বা অটোয় বা একই ট্যাক্সিতে একাধিক ব্যক্তির যাতায়াতের জন্য সংক্রমণ ঘটতে পারে। এই ভয়ে অনেকেই বাইক বা স্কুটার ব্যবহার করছেন। সেই ব্যবহারকারীর সংখ্যা গত এক মাসে বিপুল বেড়েছে। যারা নতুন দ্বি-চক্র যান কিনলেন বা লাইসেন্স পেতে আবেদন করলেন তাদের লাইসেন্স দেওয়ার কাজ শুরু করল রাজ্য পরিবহন দফতর। তবে স্মার্ট কার্ড লাইসেন্স নয়, দেওয়া হচ্ছে প্রিন্ট আউট। আপাতত তা দেখিয়েই চলাচল করা যাবে রাস্তায়।
advertisement

কলকাতায় থাকা চার পিভিডি'তে এই ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গিয়েছে। ধাপে ধাপে গোটা রাজ্যেই তা চালু হয়ে যাবে বলে জানাচ্ছে রাজ্য পরিবহন দফতর। যতটা দ্রুত সম্ভব এই কাগজ বা প্রিন্ট আউট দিতে বলা হয়েছে আবেদনকারীদের। প্রতিদিন বিভিন্ন আর টি ও অফিসে লাইসেন্স পাওয়ার জন্য হাজার হাজার আবেদন জমা পড়ছে। সেই আবেদনের একটা বড় অংশ হচ্ছে বাইক বা স্কুটারের জন্য লাইসেন্স। অনেকে বা লার্নার লাইসেন্স পেতেও দ্রুত আবেদন চালিয়ে যাচ্ছেন। এর জন্যে আগে থেকে অনলাইনে আবেদন করা হয়। সেই আবেদন যাচাই করে প্রত্যেককে ডেকে পাঠানো হয়। এখন করোনা পরিস্থিতির জেরে প্রতিদিনের আবেদনকারীর সংখ্যা ১০০ মধ্যে বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

advertisement

এই পরীক্ষায় ১০ টি প্রশ্ন করা হয়। তার মধ্যে ৬টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারলে তবেই রাজ্য পরিবহন দফতর থেকে পাওয়া যাবে লার্নার লাইসেন্স। এর পরে নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে আর টি ও অফিসে গাড়ি চালানোর পরীক্ষা দিতে হয়। সেখানে উতরে গেলেই তবে মেলে চূড়ান্ত লাইসেন্স। এই লাইসেন্স হিসেবে দেওয়া হয় একটি করে স্মার্ট কার্ড। একটি বেসরকারি সংস্থা এটি তৈরি করে দেয়। কিন্তু করোনা আবহে সেই কাজ করতে বা কার্ড পেতে যথেষ্ট সময় লাগছে। তাই চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে আপাতত প্রিন্ট আউট দেওয়া হচ্ছে পিভিডি গুলি থেকে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এই প্রিন্ট আউট পাওয়া যাবে ই-বাহন থেকেই৷ এটা বৈধ বলে জানাচ্ছে দফতর। সাধারণত পিভিডি লাইসেন্স অনুমোদন করার পরে তা ই-বাহনে গিয়ে আপলোড করে দেয়। তার পরে লাইসেন্স প্রাপক পেয়ে যান স্মার্ট কার্ড। তবে তার জন্যে সময় ও অর্থ দুটোই খরচ হত বেশি। এখন এই সব জটিলতা কাটিয়ে সেই প্রিন্ট আউটে ভরসা রাখছে রাজ্য পরিবহন দফতর। বেহালা, কসবা, বেলতলা ও সল্টলেকে এই ব্যবস্থা চালু হয়ে গেছে। আগামী সপ্তাহ থেকে রাজ্যের বাকি পিভিডি'তেও এই ব্যবস্থা চালু হয়ে যাবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
স্মার্ট কার্ড নয় কাগজই ভরসা লাইসেন্স হিসেবে   
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল