এমনকি এই ধরনের ডিমের মধ্যে রক্তও সৃষ্টি হয়ে যায়।তাই ডিমগুলির দাম কম হয়। সে কারণেই ছোটখাটো কেকের কারখানাতে চলে যায় এই লাল ডিম। অন্যদিকে দেখা গেল,শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার খাবারের দোকানগুলোতে ,এই লাল ডিম সেদ্ধ বিক্রি হচ্ছে। ওই দোকানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলে জানায়,ওটি ডবল কুসুমের ডিম। পরে ডিম কেটে দেখা গেল,ডবল কুসুমের কোনো অস্তিত্ব নেই।পরে স্বীকার করে নেয় ওটি লাল ডিম।তবে এই বিশেষজ্ঞরা বলছেন,লাল ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।
advertisement
আরও পড়ুন : দুটোই গোল, কিন্তু ছানাবড়া ও লেডিকেনির মধ্যে পার্থক্যও অনেক! জেনে নিন
ডবল কুসুমের ডিম বলে, যা দাবি করা হচ্ছে, সেই বিষয়ে শিয়ালদহ বৈঠক খানা ডিম ব্যবসায়ীদের দাবি,সপ্তাহে এই ডবল কুসুম ডিম ১০০-১২০ পেটি পর্যন্ত আসে। তবে সেই ডিম খুব কম লোক পায়।
আরও পড়ুন : উপকারিতা সত্ত্বেও বাঁধাকপি কিন্তু চরম ক্ষতিকরও! জানুন কখন এই সব্জি একদম খাবেন না
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, “এই ধরনের ডিম প্রথমেই খেয়ে ফেললে তেমন কোনও সমস্যা নেই। তবে,ডিম দূরের রাজ্য থেকে আনতে গিয়ে কয়েক দিন সময় লাগে। ডিমের মধ্যে বিভিন্ন রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে।সালমোনেলা জাতীয় ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে।যেটা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক।হাইড্রোজেন সালফাইড তৈরি হয় ,যার ফলে পেটের সমস্যা তৈরি হতে পারে।”