, অগ্নিপথ নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভ সম্পর্কে বলেন যা-কিছু বিক্ষোভ ইত্যাদি হচ্ছে নুপুর শর্মা হোক বা অন্যকিছু এর পিছনে চক্রান্ত করা হচ্ছে। মোদিজির বিরোধিতা করার কোনো সুযোগ নেই, তাই বিজেপি শাসিত রাজ্য গুলোকে টার্গেট করা হয়েছে যে প্রজেক্ট আনা হয়েছে। এটা ঐতিহাসিক ব্যাপার। যে যুবকরা রাস্তায় নেমেছে, পুরোটা বোঝেননি বা কেউ তাদেরকে না বুঝিয়ে উত্তেজিত করছে।''
advertisement
দিলীপের সংযোজন, ''তারা এই ধরনের আগুন জ্বালানো, এ সমস্ত কিছু করছেন যখন তারা বুঝতে পারবেন হয়ে যাবে সেনার চাকরি বন্ধ হচ্ছে, না যারা চাকরি পেয়েছেন তারা স্থায়ী হবেন জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য সব ধরনের ট্রেনিং পাবেন।''
আরও পড়ুন: ব্যাগের মধ্যে কী দেখি! তারপর যা বেরোল, চমকে উঠল গোটা চম্পাহাটি
এদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, ''টার্গেট করা হচ্ছে আমাদের এমপি, মন্ত্রীদের। সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে করা হচ্ছে। যে যুবকরা এই সমস্ত করেছে ঠান্ডা মাথায় ভাবুক ওরা।''
আরও পড়ুন: কী মারাত্মক! গাছ থেকে ঝুলছে যুগলের দেহ, চমকে উঠল গোটা বেলবনি
স্বাস্থ্যসাথী নিয়ে কড়া মনোভাব রাজ্যের। এই প্রসঙ্গে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি বলেন, ''টাকা না দিলে কিছু হবে না বলে লাভ নেই। হবু শিক্ষকেরা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে চেয়েছেন এই প্রসঙ্গে বলেন তারা বছরের-পর-বছর ধরনা দিচ্ছেন কেউ ফাঁসি দিচ্ছে কেউ বিষ খাচ্ছে কেউ ভিতরে গিয়ে ফিনাইল খেয়ে নিচ্ছে পাচ্ছি কোথায় হয় পুলিশ সাপ্লাই করেছে এই যে যুবক যুবতী যারা পাস করেছে তাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে তাদেরকে আশ্বস্ত করা উচিত।''