TRENDING:

Dilip Ghosh: রাজ্য বিজেপি-তে বড় পরিবর্তন চান দিলীপ, প্রশ্ন দলের অন্দরেই

Last Updated:

মেয়াদ শেষের আগেই আচমকা পূজোর মুখে বিজেপি-র (BJP West Bengal) রাজ্য সভাপতির পদ থেকে দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) সরিয়ে দেয় দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: ২০২৪-এর লড়াইয়ের জন্য তৈরি হতে রাজ্য কমিটির আমূল পরিবর্তন চান দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। বিজেপি-র সদ্য প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপের মতে, পরিবর্তন যখন শুরু হয়েছে, তখন সেই প্রক্রিয়া যত দ্রুত সম্ভব শেষ করে নতুন কমিটিকে দায়িত্ব দিয়ে মাঠে নামানো দরকার।
রাজ্য বিজেপি-তে বড় পরিবর্তন চান দিলীপ ঘোষ৷
রাজ্য বিজেপি-তে বড় পরিবর্তন চান দিলীপ ঘোষ৷
advertisement

মেয়াদ শেষের আগেই আচমকা পূজোর মুখে বিজেপি-র (BJP West Bengal) রাজ্য সভাপতির পদ থেকে দিলীপকে সরিয়ে দেয় দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব৷ ময়দানের রাজনীতিতে আনকোরা, ১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে বালুরঘাট থেকে জয়ী সাংসদ সুকান্ত মজুমদারকে দিলীপের জায়গায় রাজ্য সভাপতি করে রাজ্য বিজেপি-র সাংগঠনিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা৷ বিজেপি-র সংগঠনে শেষ কথা বলেন সভাপতি। ফলে রাজ্য সভাপতির বদল হলে, রাজ্য কমিটির রদবদলও অনিবার্য হয়ে পড়ে। এটাই নিয়ম। যদিও, দিলীপের দাবি, রাজ্যে নির্বাচনের পরেই গত জুলাই মাস থেকে তিনি দিল্লি নেতৃত্বকে রাজ্য কমিটির রদবদল করার কথা বলেছেন।

advertisement

আরও পড়ুন: বিধায়ক থাকতে পারবেন মুকুল রায়? সুপ্রিম নির্দেশে আশায় বুক বাঁধছে বিজেপি

দিলীপ বলেন, "আমি যখন রাজ্যের হাল ধরেছিলাম, তখন রাজ্যের পরিষদীয় রাজনীতিতে দলের তেমন কোন জায়গা ছিল না। ২০১৭ থেকে রাজ্যের এ প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মাঠে ময়দানে দৌড়ে বেড়িয়ে ১৯- এর লোকসভা ভোটে আমরা সফল হয়েছিলাম। একুশের নির্বাচনে আমরা সরকার করতে না পারলেও, প্রধান বিরোধীদল হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছি৷ দলে এখন প্রায় ৭০ জন বিধায়ক। ১৭ জন সাংসদ। ফলে, রাজ্য কমিটিতেও আমূল পরিবর্তন আনা দরকার। "

advertisement

আরও পড়ুন: বুধবার মোদির সঙ্গে বৈঠক, দিল্লি সফরে সম্ভবত সনিয়ার সঙ্গে দেখা হচ্ছে না মমতার

দলীয় সংবিধান অনুযায়ী, এ রাজ্যের রাজ্য কমিটিতে রাজ্যের পদধিকারীদের সংখ্য কমবেশি ৩০ থেকে ৩৫। এর মধ্যে রাজ্য সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সংগঠনকে বাদ দিলে ৫ জন সাধারণ সম্পাদক। দশ থেকে এগারো জন সহ সভাপতি ও দশ থেকে বারো জন সম্পাদক ও একজন ট্রেজারারেরর পদ রয়ছে। সাধারণভাবে কোনও ব্যক্তি একাদিক্রমে দু'টির বেশি মেয়াদে কোন পদে থাকতে পারবেন না। সেই অঙ্কেই রাজ্যের এই পদাধিকারীদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে সরতে হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এ যেন 'মেঘভাঙা' বৃষ্টি! হাসিমারায় পরিস্থিতি খারাপ, 'লাল চোখ' দেখাচ্ছে তোর্ষা
আরও দেখুন

এ দিকে, রদবদলের ইঙ্গিত পেয়েই নড়েচড়ে বসেছে যুযুধান সব পক্ষই। কারঁ এবার দাবার বোর্ডে অনেক নতুন খেলোয়াড়। স্বাভাবিকভাবেই নতুন নতুন অঙ্ক কষা শুরু হয়েছে রাজ্য বিজেপি-র অন্দরে। বর্তমান রাজ্য কমিটির এক পদাধিকারী বলেন, "আমরাও চাই দ্রত কমিটি ঘোষণা হোক। রদবদল অবশ্যই দরকার, কিন্তুু পরিবর্তন করার মতো যোগ্য লোক কোথায়?' ওই নেতার আরও যুক্তি, '' সামনেই পুরভোট। তার আগে সংগঠনে বড়সড় রদবদল করা যথেষ্ট ঝুঁকির। আবার , রদবদলের কথা শুরু হয়ে যাওয়ার পর, এখন যিনি দায়িত্বে আছেন, তিনি আর দায়িত্ব পাবেন কি না তা নিয়ে সংশয় রয়ছে। ফলে, দলের সংগঠন কার্যত নেতৃত্বহীন।'' রাজনৈতিক মহলের মতে, এই অবস্থা চলতে থাকলে, পুরভোটেও গেরুয়া শিবিরের আবার ব্যর্থতা অনিবার্য।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Dilip Ghosh: রাজ্য বিজেপি-তে বড় পরিবর্তন চান দিলীপ, প্রশ্ন দলের অন্দরেই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল