TRENDING:

Dilip Ghosh: দেখা করবেন না শাহের সঙ্গে, কেন? বুঝিয়ে দিলেন ‘অভিমানী’ দিলীপ...বললেন, ‘কীসের অভিমান?’

Last Updated:

ছবি অনেকটাই বদলে গেছে। বদলেছে দলের অন্দরে সমীকরণ। রাজ্য সভাপতির পদ হারিয়েছেন আগেই৷ এখন বিয়ে করেও দলের অন্দরে কিঞ্চিৎ বিরাগভাজন৷ ক’দিন আগেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে ঘুরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ আর এবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ৷ মোদি হোক কী শাহ, কারও সফরেই আর ডাক পড়েনি দিলীপ ঘোষের৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: পূর্ব কলকাতার ঝাঁ চকচকে পাঁচতারা হোটেল। কলকাতা সফরে এলে এই হোটেলেই থাকেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ। যখন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি ছিলেন, তখনও এসেছেন এবং এখানেই থেকেছেন। সে সময় বঙ্গ বিজেপির সভাপতি হিসাবে শাহের কাছে কাছেই থাকতে হত দিলীপ ঘোষকে। কিন্তু এখন ছবি অনেকটাই বদলে গেছে। বদলেছে দলের অন্দরে সমীকরণ। রাজ্য সভাপতির পদ হারিয়েছেন আগেই৷ এখন বিয়ে করেও দলের অন্দরে কিঞ্চিৎ বিরাগভাজন৷ ক’দিন আগেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে ঘুরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ আর এবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ৷ মোদি হোক কী শাহ, কারও সফরেই আর ডাক পড়েনি দিলীপ ঘোষের৷ আগের মতো৷ প্রশ্ন করা হল, ‘অভিমান হয়?’ উত্তর এল, ‘কীসের অভিমান?’
News18
News18
advertisement

শাহের হোটেল থেকে তাঁর বাড়ির দূরত্ব সাকুল্যে দেড় কিলোমিটার৷ তা-ও কি শাহ এলে তিনি দেখা করতে যাবেন না? উত্তরে দিলীপ ঘোষ বললেন, ‘‘আগে যেতাম। তখন প্রেসিডেন্ট ছিলাম। উনি এলে স্বাগত জানাতাম। ওঁর সঙ্গে থাকতাম। এখন অন্যরা সেইসব দায়িত্ব সামলায়। আমি কার্যকর্তাদের সঙ্গেই থাকি আজকাল।’’

আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতেই হল অনুব্রত মণ্ডলকে! IC-কে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ…বললেন, ‘নানা ওষুধ খাই!’

advertisement

তাঁর কথায়, ‘‘বড় নেতারা আমাকে না ডাকলে আমি যাই না। বড় নেতাদের একটা মান সম্মান আছে। ওঁরা যাঁদের ডাকেন তাঁরা যান। আমি যাই না। আমার যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন হলে তাঁরা ডাকেন। কী করতে হবে তাঁরাই বলেন। আমি জাস্ট ওটা পালন করি। ’’

আরও পড়ুন: অর্ধনগ্ন মিছিলে চলল ধরপাকড়! ‘চোরেদের পুষে রাখুন, আর যোগ্যদের ধরুন,’ আটক আন্দোনকারী শিক্ষক চিন্ময় মণ্ডল

advertisement

এই সময় সাংবাদিকেরা তাঁকে প্রশ্ন করে, এই যে ডাক না পাওয়ার, এতে কি অভিমান হয়? উত্তরে অবশ্য স্পষ্ট দিলীপ, ‘‘কীসের অভিমান? একটা ট্রেন্ড আছে নেতার পিছনে পিছনে ঘোরা। কারণে অকারণে নেতার পিছনে ১০০ – ২০০ লোক দাঁড়িয়ে থাকে। নেতা দেখাও করে না কিছুই করে না। এটা একটা কালচার। আপনারা হয়ত ভাবেন এটাই ঠিক। বিজেপির একটা ডিসিপ্লিন আছে, যে প্রোগ্রামে কাউকে যেতে বলা হয় কর্মীরা সেখানেই যান। কোন নেতা কোথায় যাবে সেটা দল ঠিক করে। আমি ওটা মেনে চলি। ওটাইকেই আমরা ডিসিপ্লিন বলি।’’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Dilip Ghosh: দেখা করবেন না শাহের সঙ্গে, কেন? বুঝিয়ে দিলেন ‘অভিমানী’ দিলীপ...বললেন, ‘কীসের অভিমান?’
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল