বন্দে ভারত কাণ্ডে মুখ পুড়ল?
নয়া ভারতের প্রজেক্ট। প্রধানমন্ত্রীর ড্রিম প্রজেক্ট। ফলে সবার একটা সেন্টিমেন্ট রয়েছে। ফলে এরকম ঘটনায় আমরা সবাই চিন্তিত হয়ে পড়ি। এবং জল্পনা করতে থাকি। জানি না রেল কাকে ধরেছে? কোথায় ধরেছে? কোন জায়গায় হয়েছে? বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন মতামত আসছে। যে ঘটনা যে রাজ্যেই হোক, সেই সরকারের দায়িত্ব এই ট্রেনটাকে রক্ষা করা।
advertisement
রাজ্যকে বদনামের চক্রান্ত: মমতা
উনি তো প্রথমে বলেছিলেন পুরোনো ট্রেন রং করে চালিয়ে দিয়েছে। ওঁর কথায় কেউ আস্থা রাখে? বিশ্বাস করে? উনি তো ওঁর মতো কথা বলেন। সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত খবরের ওপর ভিত্তি করে সবাই প্রতিক্রিয়া দিয়েছে।
পচা পুকুরে বিজেপিকে চুবিয়ে দিন
এসব অনেক কিছুই বলছে। যত বাড়িতে সিবিআই আনাগোনা বাড়ছে, যত আবাস যোজনা দুর্নীতিতে নামের তালিকা বাড়ছে, নেতাদের নাম উঠে আসছে। ওদের টেনশনে মাথার ঠিক নেই। মাঝে মাঝে এসব বলে ফেলছে।
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলা, সব নজর ১২ জানুয়ারির দিকে
বিপুল আয়কর ছাড়ের ইঙ্গিত নির্মলার
নতুন দিশা দেখিয়েছিলেন মনমোহন সিং। বিশেষ করে বর্তমান বিশ্বে ভারত এগিয়ে চলেছে। গোটা বিশ্ব টলে যাচ্ছে। ভারত এগিয়ে যাচ্ছে।
পূর্ব মেদিনীপুরে বিক্ষভের মুখে আবাস যোজনা তদন্তে আসা কেন্দ্রীয় দল
এখানে তদন্ত করতে দেয় না। চুরির দায় ধরা পড়লে ধরতে দেয়না। সারা দেশে বাংলার নাম দুর্নীতির আখড়া বলে পরিচিত। পার্টির নেতারা চোর। মেনে নিয়েছে চুরি হয়েছে। শাস্তি যাতে না হয়, তার জন্য চেষ্টা চলছে। সিবিআই সহ সবাইকে কড়া চোখ দেখিয়ে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: লক্ষ্য আসলে লোকসভা, ফেব্রুয়ারিতেই বড় পরিকল্পনা বিজেপির! বঙ্গে রথযাত্রা
ফের ৫৯ জনের চাকরি গেল
চাকরি যদি কেউ কেনে, এরকমই তো হবে। অপচয় হয়েছে। অপব্যবহার হয়েছে। মানুষের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। এর তো প্রতিকার হওয়ার দরকার ছিল। দশ বছর ধরে শুধু লুঠ হয়েছে। ভেবেছিল কেউ কিছু করতে পারবে না। দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা করে দেখাচ্ছে। বিচারপতি ডান্ডা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। এতে মানুষ আবার ভরসা পাচ্ছে।
ওয়েস্ট ইনে বৈঠক
দিদির বৈঠক মিডিয়ার সামনে হয়। আর বিজেপি সাংগঠনিক ভাবে নির্বাচন করে এবং মিটিং করে। কাল কোর কমিটি মিটিং ছিল। আগামি দিনের প্ল্যান করলাম। আবাস দুর্নীতি নিয়ে বিডিও অফিস ঘেরাও সহ অন্যান্য কর্মসূচি নিয়ে কথা হয়েছে। প্রতিটি পঞ্চায়েতে কর্মী সম্মেলন হবে আবাস দুর্নীতি নিয়ে।
মিড ডে মিলে মাংস ভাত
ভোট এলে মনে পরে। উনি এভাবেই সব ইলেকশন জিততে চান। এবার আর সেটা হবে না। ভোটের আগে মানুষের কষ্ট মনে পরে। অন্য সময় ভুলে যান, এটা বাংলার মানুষ ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছেন।
হেল্পলাইন নম্বর বিজেপির
কাল সুকান্ত বলেছিলেন, শুভেন্দু দায়ী থাকলেও ব্যবস্থা। অন্যায় অন্যায়ই। বহু লোক নিজের নাম কাটা গেছে বলে আমাদের কাছে ফর্ম চেয়েছিলেন। আমরা হেল্পলাইন নম্বর দিচ্ছি। আরও যদি কেউ এরকম থাকেন, তিনিও আমাদের জানাতে পারেন।