দিলীপ ঘোষ এদিন বলেন পঞ্চায়েতে ভোট লুট করতে এলে রসগোল্লা খাইয়ে ছাড়া হবে না’। ভোট লুঠের চেষ্টা করা হলে ‘ট্রিটমেন্ট’ করে দেওয়ার পরামর্শও দেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ভোট লুট করতে এলে ব্যবস্থা করবে BJP ই। অন্যদিকে পাল্টা জবাব দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসও। তৃণমূলের পক্ষ থেকে শান্তনু সেন কটাক্ষ করে বলেন, “বিজেপি আগে নিজের সংগঠন মজবুত করুক।
advertisement
প্রসঙ্গত, নিজের কড়া কড়া মন্তব্যের জন্য সর্বদাই বিতর্কের শিরোনামে বড়সড় জায়গা করে নেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। আর এবার ‘ট্রিটমেন্ট করে দেওয়া’ একেবারে ‘বাঁচার কোনও রাস্তা নেই’ বলে বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে ফের চর্চায় দিলীপ ঘোষ।
গত শনিবারই বাঁকুড়া শহরের মাচানতলায় ‘চায়ে পে চর্চা’ কর্মসূচিতে যোগ দেন দিলীপ ঘোষ । সেখান থেকেই বিরোধীদের আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, “মোদির পিছনে কাঠি দিলে উদ্ধব ঠাকরে হবে, নীতিশ কুমার হবে, মুলায়ম হবে। বাকি শেষে মমতার হবে।”
তবে এখানেই শেষ। এর পরই পূর্বের যাবতীয় বিতর্কের পরিধিকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিলীপ বাবুর মন্তব্য, “আমরা সমাজের সঙ্গে আছি। যারা পিছনে লাগবে আজ হোক বা কাল, হয় ভগবান না হলে সিবিআই নিয়ে যাবে”। দিলীপ ঘোষের এহেন মন্তব্যের পরই জোর চৰ্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।