দিঘায় জগন্নাথ মন্দির সমস্ত মহলের নজর টানতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। আগামিকাল রথযাত্রার অনুষ্ঠান। তার আগে আজ মন্দির খুলে দেওয়া হচ্ছে। বুধবার থেকে অতিথিরা চলে এসেছেন দিঘায়। দিঘায় এখন উৎসবের মেজাজ। পরিবহণ থেকে জলের ব্যবস্থা। দমকল থেকে মেডিক্যাল সাপোর্ট— সবদিকেই নজর রাখছেন এই পাঁচ মন্ত্রী।
আরও পড়ুন:মহাকাশে গিয়ে ঠিক কী করবেন শুভাংশু শুক্লারা? উড়ানের পরেই ভারতীয় মহাকাশচারীর প্রথম বার্তা
advertisement
বুধবার দিঘায় পৌঁছে দফায় দফায় প্রস্তুতি নিয়ে খোঁজ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে বেশ কিছু নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। সেই নির্দেশ মেনে পাঁচ মন্ত্রী বুধবার অনেক রাত পর্যন্ত টানা কাজ করে গিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ফের তদারকিতে নেমে পড়েছেন তাঁরা। বিরাট কর্মকাণ্ডে বিদ্যুৎব্যবস্থা যথাযথ রাখতে সকাল থেকে ছুটছেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস৷ প্রয়োজনে বৈঠক করছেন, নির্দেশ দিচ্ছেন৷
আরও পড়ুন:রাকেশ শর্মার ৪১ বছর পরে… লখনউর রাস্তা থেকে মহাকাশের পথে শুভাংশু শুক্লা! জানেন ছেলেটা কে?
দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু আগাম সাবধানতা মাথায় রেখে ১৫টি অতিরিক্ত ইঞ্জিন জগন্নাথধামে রেখেছেন৷ জলের ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ৷ কোনও ফাঁক রাখছেন না মন্ত্রী পুলক রায়৷ অতিথি–অভ্যাগতদের যাতায়াতের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেদিকে নজর রাখছেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী৷ মন্দিরের ধ্বজা লাগানো থেকে রথযাত্রার ত্রুটিহীন ব্যবস্থা রাখতে তীক্ষ্ণ নজর ছিল সকলের। সবথেকে বড় কথা— মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল এই নয় দিনের কর্মসূচি করতে গিয়ে জনজীবন যেন অচল না হয়ে পড়ে। সে-দিকেও খেয়াল রাখতে হয়েছে। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ্মুখ্যমন্ত্রী আমাদের যেভাবে কাজ করতে বলছেন আমরা সেভাবেই এখানে দায়িত্ব পালন করছি। আশা করছি নিখুঁতভাবেই সবটা উতরে যাবে।