পানীয় জলের অপচয়। কমে যাছে জলস্তর। শুকিয়ে কাঠ নদী-নালা। অপচয় বন্ধের পাশাপাশি জল সংরক্ষণও জরুরি। জল সংরক্ষণ নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে।
বৃষ্টির জল সংরক্ষণে আছে বিপদ। বাড়ি ও ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা বালতি, চৌবাচ্চা বা ট্যাঙ্কে ধরে রাখছেন বৃষ্টির জল। কিন্তু সেই জলেই জন্মাতে পারে মশার লার্ভা। আর তা থেকেই ছড়িয়ে পড়তে পারে ডেঙ্গির প্রকোপ।
advertisement
বাড়ি বা ফ্ল্যাটে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করা হচ্ছে৷ কিন্তু সঠিক পদ্ধতিতে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ হচ্ছে না৷ ফলে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জন্মাতে পারে মশার লার্ভা থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে ডেঙ্গির প্রকোপ৷ আর্দ্রতার কারণেই ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা৷
পদ্ধতিগত ত্রুটি কাটিয়ে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করতে পারলে ডেঙ্গি ছড়ানোর আশঙ্কা অনেকটাই কমানো যায়। বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পর তা ঢেকে রাখতে হবে৷
সংরক্ষণের ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জল ব্যবহার, জল পরিশোধন করেই ব্যবহার করতে হবে৷ জল সংরক্ষণের জন্য বিশেষ নেটের ব্যবহার করতে হবে৷
বৃষ্টির জল সংরক্ষণের সঠিক পদ্ধতি শিখতে না পারলে হয়ত সেই উদ্যোগই ডেকে আনতে পারে মারণ ডেঙ্গিকে।