সায়নী গত বছর বিধানসভা ভোটের আগেই তৃণমূলে যোগ দেন। পাশাপাশি, চারজনকে তাঁর ডেপুটি করা হয়। সেখানে নাম ছিল বিধায়ক তথা অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী, বাঘমুণ্ডির বিধায়ক সুশান্ত মাহাত, শুভঙ্কর সিং এবং বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহার ছেলে অর্পণের। সব মিলিয়ে যুব কমিটির সদস্য তালিকায় ৪৮ জনের নাম থাকলেও বাদ পড়ে টেলিভিশন তথা সোশ্যাল মিডিয়ায় যুব তৃণমূলের অন্যতম পরিচিত মুখ দেবাংশু ভট্টাচার্যের নাম। যা ঘিরে শুরু হয় জল্পনা।
advertisement
আরও পড়ুন : গোপনাঙ্গে জ্বলন্ত সিগারেট, ধারালো অস্ত্রের আঘাত সারা দেহে, মুম্বইয়ে পৈশাচিক গণধর্ষণ যুবতীকে
যদিও দেবাংশু জানিয়েছেন, আইটি ও সোশ্যাল মিডিয়া সেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা অধ্যায়। তাই এই আইটি সেল চালানোর জন্য বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া হবে। দেবাংশু জানিয়েছেন, " নেতার ঘনিষ্ঠ কিংবা ব্যক্তিগত পছন্দ, অপছন্দের ভিত্তিতে নয়; অভিজ্ঞ ও ডেডিকেটেড স্যোশাল মিডিয়া কর্মীদের নিয়েই তৈরি হবে রাজ্য থেকে বুথস্তর পর্যন্ত দুর্ভেদ্য সংগঠন।আজ থেকে ৬ মাস পরে, ফিড থেকে টাইমলাইন, রিল থেকে প্লে লিস্ট, টুইটার থেকে কু, ইউটিউব থেকে হোয়াটসঅ্যাপ.. সর্বত্র রাজার মতো বিরাজ করবে তৃণমূল কংগ্রেস। সকলে প্রস্তুত হন। খেলা হবে।"
আরও পড়ুন : মঞ্চ থেকে নেমে কর্মীদের পাশে ভূমিতে বসেই কর্মিসভা পরিচালনা করলেন মন্ত্রী
দেবাংশুর কথায়, "আমার যা পরিচিতি তা সোশ্যাল মিডিয়া থেকেই৷ এই দায়িত্ব পেয়ে আমি খুশি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে কৃতজ্ঞ।" জানান, তৃণমূলর সোশ্যাল মিডিয়া ও আইটি সেলের দায়িত্ব পাওয়ার পাশাপাশি তিনি তৃণমূলের সভা, সমিতিতে যোগ দেবেন আগের মতোই। দেবাংশু উল্লেখ করেছেন, তিনি আগের মতোই সভা করবেন। দল তাঁকে যা দায়িত্ব দেবে, তিনি সেটাই পালন করবেন। তবে বিজেপির আইটি-সোশ্যাল মিডিয়া সেলের সঙ্গে তিনি লড়াই চালিয়ে যাবেন ডিজিটাল ওয়ালে।