রাজ্যপাল একইসঙ্গে লেখেন, “এটা সত্যি, বাংলার মেয়েদের সঙ্গে অবিচার হচ্ছে। যার বিরুদ্ধে আজ গোটা সমাজ রুখে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে মেয়েদের নিরাপত্তা এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজ্য সরকার, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সমস্ত রাজনৈতিক দল, সংবাদ মাধ্যম সবার উচিত একত্রিত হয়ে এগিয়ে আসা।
advertisement
অন্যদিকে এই প্রথম রবিবার ভাইফোঁটার দিন নিজেকে ‘গৃহবন্দী’ রাখলেন দিলীপ। গতবারের ভাইফোঁটা অনুষ্ঠানেও দলের মহিলা কর্মী সমর্থকদের কাছ থেকে ফোঁটা নিতে দেখা গিয়েছিল বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ, রাজ্য সভাপতি তথা দলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। সূত্রের খবর, দিলীপ ঘোষ তাঁর ঘনিষ্ঠমহলে নিজের অভিমানের কথা বলেছেন। কী সেই অভিমান?
‘যখন বোনেদের রক্ষার প্রতিশ্রুতিই রাখতে পারব না তখন আর ভাইফোঁটা নিয়ে কি লাভ?’ দিলীপ ঘনিষ্ঠমহলে এও বলেছেন ‘বাংলার যা পরিস্থিতি তাতে কোনও বোনকে রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিতে পারবেন না বলেই এবছর ফোঁটা ‘বয়কট’ এর পথ বেছে নেন তিনি। যদিও সমাজ মাধ্যমে ভাইফোঁটার বার্তা দিতে ভোলেননি প্রবীণ বিজেপি নেতা।