তিন দিন নিখোঁজ থাকার পর নেতাজি নগরের বাড়ি থেকেই উদ্ধার হল আশুতোষ দাসের নামে ওই বৃদ্ধের পচাগলা দেহ৷ এ দিন সকালে পুরসভার একশো দিনের কর্মীরা জঞ্জাল সংগ্রহে এসে বাড়ির সিঁড়ির ঘর থেকে রক্ত জাতীয় তরল বেরোতে দেখেন৷ ডাকাডাকি করেও ওই বৃদ্ধের সাডা় না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত স্থানীয় পুরপ্রতিনিধিকে খবর দেওয়া হয়৷ এর পরই খবর যায় নেতাজি নগর থানায়৷ পুলিশ এসে দরজা ভেঙে বৃদ্ধের পচাগলা দেহ উদ্ধার করে৷
advertisement
আরও পড়ুন: মুম্বইয়ের ভিড়ে ঠাসা লোকালে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে মৃত ৬!
জানা গিয়েছে, আশুতোষবাবুর স্ত্রীর বহু বছর আগেই মৃত্যু হয়েছে৷ তাঁর ছেলে দিল্লিতে এবং মেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন৷ একসময় প্রিন্টিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বয়স বাড়ায় একাই নেতাজি নগরের বাড়িতে থাকতেন ওই বৃদ্ধ৷ স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সেভাবে প্রতিবেশী কারও সঙ্গেই তিনি মিশতেন না তিনি৷ পাড়ার বাসিন্দাদের সঙ্গে যোগাযোগও রাখতেন না৷ এমন কি, বাড়িতে কেউ প্রবেশ করুন, তা অপছন্দ ছিল ওই বৃদ্ধের৷ আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলেও তাঁরা কেউ বাড়িতে আসতেন না৷ শুধু তাই নয়, একা থাকলেও বাড়িতে কোনও পরিচারক বা রান্নার লোকও রাখেননি আশুতোষবাবু৷ সব কাজ একাই করতেন তিনি৷ ব্যস্ত থাকতেন বাড়ির বাগান পরিচর্যায়৷
পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রের খবর, নেতাজি নগরের রাজা এস সি মল্লিক রোডের বাড়ি সহ ওই বৃদ্ধ কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক৷ এ দিন মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর শ্যালক প্রণব নাগ নেতাজি নগরের বাড়িতে আসেন৷ খবর পাঠানো হয়েছে বৃদ্ধের ছেলেমেয়েকে৷ বৃদ্ধের মৃত্যুর ঘটনায় কোনও অস্বাভাবিকতা আছে কি না, তা জানতে দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ৷
কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি৷ নেতাজি নগরে চারতলা বাড়িই প্রাণ ছিল বছর ৭৮-এর বৃদ্ধ আশুতোষ দাসের৷ বাড়িতে কার্যত কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি৷ আর একা একা থাকার এই সিদ্ধান্তই শেষ পর্যন্ত বিপদ ডেকে আনল৷
তিন দিন নিখোঁজ থাকার পর নেতাজি নগরের বাড়ি থেকেই উদ্ধার হল আশুতোষ দাসের নামে ওই বৃদ্ধের পচাগলা দেহ৷ এ দিন সকালে পুরসভার একশো দিনের কর্মীরা জঞ্জাল সংগ্রহে এসে বাড়ির সিঁড়ির ঘর থেকে রক্ত জাতীয় তরল বেরোতে দেখেন৷ ডাকাডাকি করেও ওই বৃদ্ধের সাডা় না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত স্থানীয় পুরপ্রতিনিধিকে খবর দেওয়া হয়৷ এর পরই খবর যায় নেতাজি নগর থানায়৷ পুলিশ এসে দরজা ভেঙে বৃদ্ধের পচাগলা দেহ উদ্ধার করে৷
জানা গিয়েছে, আশুতোষ বাবুর স্ত্রীর বহু বছর আগেই মৃত্যু হয়েছে৷ তাঁর ছেলে দিল্লিতে এবং মেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন৷ একসময় প্রিন্টিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বয়স বাড়ায় একাই নেতাজি নগরের বাড়িতে থাকতেন ওই বৃদ্ধ৷ স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সেভাবে প্রতিবেশী কারও সঙ্গেই তিনি মিশতেন না তিনি৷ পাড়ার বাসিন্দাদের সঙ্গে যোগাযোগও রাখতেন না৷ এমন কি, বাড়িতে কেউ প্রবেশ করুন, তা অপছন্দ ছিল ওই বৃদ্ধের৷ আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকলেও তাঁরা কেউ বাড়িতে আসতেন না৷ শুধু তাই নয়, একা থাকলেও বাড়িতে কোনও পরিচারক বা রান্নার লোকও রাখেননি আশুতোষবাবু৷ সব কাজ একাই করতেন তিনি৷ ব্যস্ত থাকতেন বাড়ির বাগান পরিচর্যায়৷
পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রের খবর, নেতাজি নগরের রাজা এস সি মল্লিক রোডের বাড়ি সহ ওই বৃদ্ধ কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক৷ এ দিন মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর শ্যালক প্রণব নাগ নেতাজি নগরের বাড়িতে আসেন৷ খবর পাঠানো হয়েছে বৃদ্ধের ছেলেমেয়েকে৷ বৃদ্ধের মৃত্যুর ঘটনায় কোনও অস্বাভাবিকতা আছে কি না, তা জানতে দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ৷