TRENDING:

কলকাতার বুকে দেহের খণ্ডাংশ... দু দফায় ফেলা হয় মহিলার দেহ... ওয়াটগঞ্জ কাণ্ডে কাঁপছে শহর

Last Updated:

তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে মুখে দুর্গার খুনের কথা স্বীকার করেছেন তাঁর ভাসুর। তবে,মৃতার স্বামী খোঁজ করছে পুলিশ। পুলিশের অনুমান একাধিক ব্যক্তি এই খুনের সঙ্গে জড়িত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা:  ওয়াটগঞ্জে নিহত মহিলার দেহাংশ দু দফায় ফেলা হয়। সত্য ডক্টর রোডের পরিত্যক্ত জায়গা ছাড়াও বাকি দেহাংশ ফেলা হয়েছিল দই ঘাট এলাকায়। দই ঘাট ও সুইং ব্রিজের মাঝের এলাকায় গঙ্গার জলে বাকি অংশ ফেলা হয়, জেরায় এমনটাই জানাচ্ছে মৃতার ভাসুর নীলাঞ্জন।একইসঙ্গে তার কোনও গতিবিধি ওই এলাকায় ছিল কি না তা জানতে খতিয়ে দেখা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ।
advertisement

ওয়াটগঞ্জে প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে মহিলার দেহাংশ উদ্ধারের ঘটনায় বৃহস্পতিবার মৃতার ভাসুরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম নীলাঞ্জন সরখেল। প্রথমে তাঁকে আটক করা হয়েছিল। পরে তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে মুখে দুর্গার খুনের কথা স্বীকার করেছেন তাঁর ভাসুর। তবে,মৃতার স্বামী খোঁজ করছে পুলিশ। পুলিশের অনুমান একাধিক ব্যক্তি এই খুনের সঙ্গে জড়িত।

advertisement

ওয়াটগঞ্জের পরিত্যক্ত এলাকা থেকে যুবতীর দেহাংশ উদ্ধারের ঘটনায় রহস্য বাড়ছে ক্রমেই। দেহাংশগুলি তিনটি কালো প্লাস্টিকে মুড়িয়ে রাখা ছিল।  পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, উদ্ধার হওয়া কালো প্লাস্টিকের একটিতে যুবতীর কাটা মাথা রাখা ছিল। সেই মাথায় সিঁদুরও পরা ছিল। কপালে ছিল টিপ।  দেহের খণ্ড উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শনাক্ত হল যুবতীর দেহ। যুবতীকে খুন করে দেহ খণ্ড করার মূল অভিযোগের তীর যুবতীর দেওর ও স্বামীর দিকেই।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

পুলিশের দাবি, দুর্গা সরখেল (৩০) নামে ওই মহিলার স্বামী মাদকাসক্ত। তাঁকে রিহ‌্যাবে পাঠানো হয়। রিহ‌্যাব থেকে পালিয়ে ওয়াটগঞ্জে নিজের বাড়িতে চলে আসেন তিনি। ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক। ভাসুর নীলাঞ্জনকে আটক করেন ওয়াটগঞ্জ থানা ও লালবাজারের গোয়েন্দা আধিকারিকরা।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
কলকাতার বুকে দেহের খণ্ডাংশ... দু দফায় ফেলা হয় মহিলার দেহ... ওয়াটগঞ্জ কাণ্ডে কাঁপছে শহর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল