গলফগ্রিন কাণ্ডে পুলিশের সামনে ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য। একটি ক্যাফেতে কাজ করতেন মৃতা। মৃতার মা স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে কাজ করতেন। গতকাল ভোর পাঁচটা নাগাদ তাঁর মা চায়ের দোকানে চলে যান। সকাল সাড়ে নটা নাগাদ মৃতা সেই চায়ের দোকানে গিয়ে সকালের খাবার খেয়ে নিজের কাজের উদ্দেশ্যে চলে যান। কিছুক্ষণ পরে তাঁর মা যোগায়োগ করার চেষ্টা করলেও যোগাযোগ করতে পারেননি। সেই সময়ই খাটের তলা থেকে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। তারপরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে যে ধৃত তার অপরাধ স্বীকার করেছে। টাকা পয়সা চাওয়া নিয়ে ঝামেলা এবং সেখান থেকেই এই ঘটনার সূত্রপাত।
advertisement
বুধবার গলফগ্রিনে উদ্ধার হয় তরুণীর গলাকাটা মৃতদেহ। এদিন সন্ধেয় গল্ফগ্রিন থানার পিছনের দিক থেকে এক তরুণীর গলাকাটা দেহ উদ্ধার করা হয়। তরুণীর বয়স ৩০, নাম নাফিসা খাতুন।
স্থানীয় সূত্রে খবর, গলফগ্রীন থানার উল্টোদিকে চায়ের দোকান ছিল নাফিসা এবং তাঁর মায়ের। দু’জনে মিলেই দোকানটি চালাত। যে বাড়িতে তরুণী থাকতেন সেই বাড়িতেই খাটের নীচ থেকে দেহটি উদ্ধার করেছে কলকাতা পুলিশ। ওই বাড়িতে নাফিসা মায়ের সঙ্গে থাকতেন বলে জানা গিয়েছে।