আরও পড়ুন: SSC মামলা থেকে সরলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, প্রাথমিকে আশার আলো, কিন্তু কেন?
শুভজিৎ সরকার বলেন, "আগামী দিনে সোশ্যাল মিডিয়াকে গুরুত্ব সহকারে দেখে সংগঠন এবং মতাদর্শের কথা ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এই মাধ্যমকে দেখতে হবে। এই লোকাল কমিটির উদ্যোগকে স্বাগত, আশা করি রাজ্যের সর্বত্র আমাদের কর্মীরা এই ধরনের প্রয়াসে উজ্জীবিত হবে।" অভিনন্দন দত্তগুপ্ত বলেন, "এখন বেশিরভাগ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার জানেন। ব্যবহার করেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এই মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ স্থাপনে স্বচ্ছন্দ বোধ করে। আমরা দেখেছিলাম করোনা পরিস্থিতিতে কীভাবে এই মাধ্যম ব্যবহার করে মানুষের কাছে দ্রুত পৌঁছে যাওয়া যায়। পরিষেবা, তথ্য পৌঁছে দিয়ে এভাবেই আমরা মানুষের পাশে দাঁড়াতে পেরেছিলাম। তাই এ বার এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে আমাদের কথা আমরা মানুষের মধ্যে পৌঁছে দেবো। সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ বেশি ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি ইনস্টাগ্রাম, টুইটার-সহ বাকি মাধ্যমগুলোকেও সমান ভাবে ব্যবহার করতে হবে। যাতে প্রচারে কোনও অংশের মানুষ বাদ না পড়ে।"
advertisement
আরও পড়ুন: ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তুমুল ঝড়-বৃষ্টি জেলায় জেলায়, দুর্যোগের মুহূর্তে বাড়িতে থাকুন, সতর্কতা...
সোশ্যাল মিডিয়াকে শক্তিশালী করার জন্য বারবারই আলোচনা হয়েছে দলে। দলের কর্মী সমর্থকেরা তা ব্যবহারও করেছে নির্বাচন, প্রচার ও পালটা প্রচারের ক্ষেত্রে। সেটাকেই আরও বৃহৎ আকারে করতে চায় আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। সিপিএমের এক নেতার কথায়, "অন্যান্য রাজনৈতিক দল সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে অনেক ব্যাপক ভাবে। এই জন্য পেশাদারী সংস্থার সাহায্য নেওয়া হয়। এর জন্য অনেক টাকা খরচ হয়। আমরা সেটা রাস্তায় হাঁটব না। আমাদের ছেলেমেয়েরাও দক্ষতার সাথে এই কাজটা করে চলেছে। ওদেরি যদি একটু ট্রেনিং দিয়ে দেওয়া হয় অনেকের থেকে ওরা ভাল করবে সে কথা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়। ওদের মধ্যে অনেক সৃজনশীল, পরিশ্রমী, দক্ষ ছেলেমেয়ে আছে। যারা বাকিদের শিখিয়ে দেবে।"
UJJAL ROY