২০১৩ সালে লতিফের পরিচয় হয় আন্তজাতিক গরুপাচারের কিংপিং এনামুল হকের সঙ্গে। অভিযোগ, তারপরই শুরু হয় বিভিন্ন প্রভাবশালীদের সঙ্গে পরিচয়, ওঠা বসা, যার মধ্যে অনুব্রত অন্যতম। কার্যত ২০১৩ সালের পর থেকেই পাল্টে যায় আব্দুল লতিফের লাইফস্টাইল। বোলপুরে রয়েছে তার মার্বেলের দোকান ,বিলাস বহুল বাড়ি, নামি দামি গাড়ি, এক কথায় সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পেতে শুরু করে আব্দুল লতিফ।
advertisement
আরও পড়ুন : ৫৪৮ থেকে ৫৩৫! সামান্য কমলেও ডেঙ্গি সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগে নবান্ন
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে যে, আব্দুল লতিফের কাজ ছিল ইলামবাজার-সহ বিভিন্ন গরু হাটগুলোতে তার দখলে নেওয়া। এই হাটগুলি থেকে উন্নত মানের গরু কেনা কম দামে এবং সেটি বাংলাদেশে পাচার করার করিডোর অবধি পৌঁছে দেওয়া। বিভিন্ন গরু হাট গুলিতে ছোট মাফিয়াদের সাথে সেটিং করত এনামুল , সেটিং করার পরে গরু হাট গুলো চলে যেত লতিফের কব্জায়। গরু হাটের বিষয়ে এনামুলের সবথেকে বিশ্বস্ত ছিল এই আব্দুল লতিফ।'
সৌরভ তিওয়ারি