সোমবার জীবনকৃষ্ণ সাহাকে তোলা হয় আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতে। সেখানে ধৃতকে ৪ দিনের হেফাজতের আর্জি জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অপর দিকে জীবনকৃষ্ণের আইনজীবী আদালতে দাবি করেন, তাঁর মক্কেল নির্দোষ, এই মামলায় জীবনকৃষ্ণকে ফাঁসানো হয়েছে। এছাড়া, আইনজীবী মারফত নিজের স্ত্রীয়ের সঙ্গেও দেখা করার জন্যেও অনুমতি চান জীবনকৃষ্ণ।
advertisement
কিন্তু, মুর্শিদাবাদের বড়ঞাঁর বিধায়কের জামিনের আর্জির বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের আইনজীবী দাবি করেন, ‘‘জীবনকৃষ্ণ বড়ঞাঁর mla, ক্যান্ডিডেটদের থেকে টাকা নিয়ে কোটি কোটি টাকা তুলেছে৷ এসএসসি জন্য অযোগ্যদের টাকার বিনিময়ে চাকরি দিয়েছে৷ omr শিট জালিয়াতি করে যোগ্য প্রার্থীদের প্রতারণা করেছে৷ দুটো মোবাইল তিনি ফেলে দিয়েছেন৷ ডিজিটাল এভিডেন্স নষ্ট করার চেষ্টা করেছেন৷’’ সিবিআইয়ের আইনজীবীর আরও দাবি, জীবনকৃষ্ণের বাড়ি থেকে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত প্রচুর মূল্যবান নথি পাওয়া গিয়েছে৷
দুপক্ষের সওয়াল শেষে এদিন সিবিআইয়ের আর্জি মতো জীবনকৃষ্ণকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁদের হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয় আদালত৷ তবে Cbi হেফাজতে বাড়ির লোক স্ত্রীকে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷