আর কবে হুঁশ ফিরবে মানুষের? আর কবে বিপদ বুঝবেন আম জনতা? আর কবে সচেতন হবেন প্রত্যেকে? বিশ্বব্যপী মহামারীর মধ্যেও জেলায় জেলায় নিয়ম ভাঙার ছবি।
নামেই লকডাউন। পারস্পরিক দূরত্বকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দুর্গাপুরের মাছ বাজারে শয়ে শয়ে মানুষ। একে অপরের ঘাড়ে উঠেই চলল কেনাকাটি।
একই ছবি বাঁকুড়ার সবজি বাজারেও। লকডাউন উপেক্ষা করেই রাস্তাঘাটে থিকে থিকে ভিড়। পারস্পরিক দূরত্ব মানার বালাই নেই। ভাবটা এমন, যেন কিছুই হয়নি। কিছু হবেও না।
advertisement
বিশ্বব্যপী মহামারী করোনা ক্যানিংয়ের ক্ষেত্রে যেন আশীর্বাদ। হঠাৎ করে দাম করে যাওয়ায়, ক্যানিংয়ের বেতবেড়িয়ায় ডিম কেনার হিড়িক। ডিম কিনতে দোকানে উপচে পরা ভিড়।
চায়ের দোকান হোক বা পানের দোকান। ধূপগুড়ির রাস্তায় মানুষের জটলাই চেনা ছবি। লকডাউনের মধ্যেও রাস্তায় ভিড়ভাট্টা। কোথাওই মানা হচ্ছে না পারস্পরিক দূরত্ব।
মালদার কালিয়াচকে ভিড়ে ঠাসা দোকান-বাজার। ব্যাঙ্কেও গ্রাহকদের লম্বা লাইন। যান চলাচল প্রায় স্বাভাবিক।
বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত দশ লক্ষের বেশি মানুষ। দেশেও আক্রান্তের সংখ্যা আড়াই হাজার ছুঁই ছুঁই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লকডাউন না মানলে এড়ানো যাবে না মৃত্যুমিছিল। এতকিছুর পরেও হুঁশ ফিরছে না মানুষের।