আরও সাবধান করতে পার্ক চত্বরে পঁচিশটি জায়গায় হাত ধোওয়ার সময় দেওয়া থাকছে সাবান। এছাড়াও মাস্ক থাকছে পার্ক চত্বরে, যদিও কিনতে হবে পার্কে আসা লোকদের। রবিবার পার্কে আসা অনেকেই জানালেন, ‘এত কম লোক হবে তা ভাবা যায় না, তবে উদ্যোগ ভালো।’ এদিনই কেরালের এক দম্পতিতে দেখা গেল পার্ক চত্বরে। তারাও জানালেন তারামণ্ডলের পরিকল্পনা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সে পরিকল্পনা বাতিল করতে হয়েছে।
advertisement
এদিন নিক্কো পার্কের এম ডি ও সিইও অভিজিৎ দত্ত বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে ১৫ হাজার লোক কম ছিল। মার্চের ১৫ দিনেই সেটা ২০ হাজার। বিপুল অঙ্কের ক্ষতি হচ্ছে। এখনও পার্ক খোলা থাকলেও সাবধানতাকে দেওয়া হচ্ছে সর্বাধিক গুরুত্ব। ওয়াটার পার্কের দিকেও নজর আছে। লোক কম, কিছু করার নেই। করোনা আতঙ্কে যখন বন্ধ শহরের বিভিন্ন জায়গায় তখন নিক্কো পার্ক খুলেও অন্যবারের মত দেখা মিলছে না লোকের। তাহলে কি আরও কমবে? প্রশ্ন তা এবার উঠছে।
Susovan Bhattacharjee