শুভেন্দুর মতোই বেশ কয়েকদিন ধরে দলে গুরুত্ব নিয়ে অভিযোগ তুলছিলেন মিহির। তাঁর বক্তব্য ছিল, ২২ বছর ধরে রাজনীতি করছেন ৷ গত দশ বছর ধরে দলের অনুগত থাকা সত্ত্বেও দল তাঁকে যোগ্য সম্মান দেয়নি। এই জায়গা থেকেই ক্ষোভ বাড়তে থাকে, দল অবশ্য ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টার কসুর করেনি। তাঁকে বোঝাতে চেয়েও ব্যর্থ হন উত্তরবঙ্গের উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। বৃহস্পতিবার তিনি ফেসবুকে অভিমান উগরে দেন। সব পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছেও প্রকাশ করেন। এরপরেই শুক্রবার সকালের দিল্লি সফর। সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কৈলাস বিজয়বর্গীর উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন তিনি ৷
advertisement
শুভেন্দু অধিকারীর তৃণমূল ত্যাগ কি এবার সময়ের অপেক্ষা? জোর গুঞ্জন রাজনৈতিক মহলে। ইতিমধ্যে সমস্ত মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁকে নিয়ে দলের মধ্যে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তার জেরেই ইস্তফা। ঘনিষ্ঠমহলে জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। এখনও আলোচনার চেষ্টা চলবে। জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। শুভেন্দুর জন্য দরজা খোলা। আরও অনেক তৃণমূল নেতা অপেক্ষায়। প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের। শুভেন্দু অধিকারী জননেতা। দলে এলে শক্তিশালী হবে বিজেপি। মন্তব্য কৈলাস বিজয়বর্গীয়র।