প্যাকেজের অতিরিক্ত টাকা নেওয়া যাবে না। টাউন হলে নার্সিংহোমগুলির সঙ্গে বৈঠকে এই নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরও প্যাকেজের বাইরে টাকা চাওয়ার অভিযোগ সিএমআরআইয়ের বিরুদ্ধে।
২৩ ফেব্রুয়ারি সিএমআরআইতে ভরতি হন ভবানীপুরের শ্বেতা সাউ। ডেলিভারির জন্য আশি হাজার টাকার প্যাকেজে তাঁকে ভরতি করা হয়। ভরতির সময়েই পুরো টাকা মিটিয়ে দেয় শ্বেতার পরিবার। পরের দিন কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি। রোগীর পরিবারের অভিযোগ,
advertisement
- প্রসবের পর ৫ হাজার টাকা চাওয়া হয়
- শ্বেতাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে বলে দাবি হাসপাতালের
- পরে আরও ৭৪ হাজার টাকা দাবি করা হয়
বকেয়া টাকা না দিলে রোগীকে ছাড়া হবে না বলেও জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। যদিও রোগীর পরিবারের লোকজন তা দিতে অস্বীকার করেন। ইটিভি নিউজ বাংলায় এই খবর সম্প্রচারিত হওয়ার পর সিদ্ধান্ত বদল করে সিএমআরআই কর্তৃপক্ষ। বাড়তি টাকা না নিয়েই রোগীকে ছাড়া হয়।
প্রসবের পর রোগীর অবস্থা খারাপ হয়। সেই সময় রোগীর চিকিৎসায় যা খরচ হয়েছে বাড়তি বিলে সেই টাকাই চাওয়া হয় বলে দাবি নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের। কিন্তু রোগীর পরিবার সেই টাকা দিতে না চাওয়ায় পরে রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে দাবি সিএমআরআই কর্তৃপক্ষের।