মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, "শিক্ষাশ্রী স্কলারশিপ আছে তফশিলীদের জন্য৷ তারা টাকা পায়। হস্টেলের টাকা দেওয়া হত, তারপর আগে কমপ্লেন আসত। তাই সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া হয়। তাদের জন্য সব সুবিধা দেওয়া হয়। উত্তর ও দক্ষিণের আলাদা ভাবাবেগ আছে। আমাকে সবটাই দেখতে হয়। আমরা বাবা সাহেব আম্বেদকর ইন্সটিটিউট থেকে গুরুচাঁদ ঠাকুর বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। আপনাদের আর কিছু সাজেশন থাকলে দেবেন।" একইসঙ্গে মমতা সতর্ক করেন, "কেউ কেউ মিসইনফরমেশন দেয়। সেটা হবে না। নজরে রাখবেন, আমাদের জানাবেন।"
advertisement
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার ছিল বিরসা মুণ্ডার জন্মদিন। সেদিন ঝাড়গ্রামে আদিবাসীদের সঙ্গে একেবারে অন্য মেজাজে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। আদিবাসী পাড়ায় ঘুরে তাঁদের অভাব-অভিযোগ নিজে শোনেন মুখ্যমন্ত্রী। গোটা দিন আদিবাসীদের সঙ্গে সময় কাটান মমতা। বাদ যায়নি বিরোধী শিবিরও। সুকান্ত মজুমদার থেকে শুভেন্দু অধিকারী সকলেই নেমেছিলেন ময়দানে। গেরুয়া শিবিরের একাধিক সভা সমাবেশ চলে রাজ্যজুড়ে। আজ বিধায়সভাতেও মমতার ঘোষণায় বিশেষ জায়গা আদিবাসী উন্নয়ন প্রসঙ্গে। সবমিলিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের আগে নজরে আদিবাসী ভোট! এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।