এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘‘ঘূর্ণিঝড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে যে সমস্ত জেলা, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর এছাড়াও পার্শ্ববর্তী জেলা কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম।’’
আরও পড়ুন: বলুন তো বাথরুম এবং ওয়াশরুমের মধ্যে পার্থক্য কী? এক নয় কিন্ত মোটেই…৯৯%ই ভুল উত্তর দিয়েছেন
advertisement
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ‘‘এই ৭ জেলায় প্রভাব খুব বেশি হতে পারে। বৃষ্টি এবং সঙ্গে দমকা হওয়া। সতর্ক ব্যবস্থা হিসেবে ২৩ থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত সাত জেলায় সমস্ত স্কুল ছুটি।’’ এদিকে ২৭ তারিখ রবিবার। তাই সব মিলিয়ে টানা ৫ দিন ছুটি মিলছে পড়ুয়াদের।’’
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড়ের অশনি সঙ্কেত! শক্তিশালী ডানার তাণ্ডবে চিন্তায় দিঘা, কাঁথি..উপকূলে সিঁদুরে মেঘ
মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, ‘‘মোকাবেলার জন্য আমাদের সরকার পুরোপুরি প্রস্তুত। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে মানা। মাইকিং এর মাধ্যমে সচেতন করা হচ্ছে। এসডিআরএফ, এনডিআরএফ মোতায়ন করা হচ্ছে। আগামীকাল থেকেই সতর্কতামূলক সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উপকূলবর্তী অঞ্চলে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে যতদিন পর্যন্ত না পরিস্থিতি ঠিক হচ্ছে।